এদিন বেআইনি চাকরি সুপারিশের প্রমাণ দেখে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের মন্তব্য, "এটা কোন ভুতের কাজ নয়, কমিশনের অফিসে যারা কাজ করেন তারাই এই দুর্নীতির কাজ করেছেন।'' শুক্রবারই বৈঠক হয় ৪০ কারচুপির সত্যতা যাচাইয়ে। কমিশনের অফিসে বৈঠকের পর একটা চার্ট তৈরি হয় সেটা দুপুর দুটোয় জমা দিতে হবে মামলাকারীদের। সিবিআই জমা দেবে আগামিকাল।
advertisement
আরও পড়ুন: ২১০০০ পদে নিয়োগে দুর্নীতি! আদালতে জানালেন সিবিআই SIT প্রধান অশ্বিন শেনভি
এই প্রসঙ্গে কমিশনের আইনজীবী সুতনু পাত্র জানান, আসল OMR sheet নষ্ট করা হয়ে গিয়েছে। ও এম আর শিট নিয়ে এত প্রশ্নের পর কী ভাবে নষ্ট করা হল? প্রশ্ন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। ২০১৮-২০১৯ এর মধ্যে নষ্ট হয়েছে বলে জানিয়েছেন কমিশনের আইনজীবী। রবিবার আরও ৪০ বেআইনি নবম-দশম শিক্ষক পদে সুপারিশ সামনে আনে নিউজ১৮বাংলা।
অভিযোগ, OMR শিট কারচুপি'র ৪০ জনকেই চাকরির সুপারিশ করে কমিশন। এদের মধ্যে রয়েছেন ২১জন বাংলার শিক্ষক, ইতিহাসের শিক্ষক রয়েছেন ১০ জন, জীবন বিজ্ঞানের শিক্ষক রয়েছেন ৩, ইংরাজি শিক্ষক রয়েছেন ৪, ভৌতবিজ্ঞানের ১, ভূগোলের ১ জন।
অর্ণব হাজরা