তিনি আরও বলেন, "বাংলায় ৪০ শতাংশ কর্ম সংস্থান বেড়েছে। ৪০ শতাংশ দারিদ্রতা কমিয়েছি আমরা। বাংলায় গত এক বছরে ৪৫ হাজার মেয়েরা বিভিন্ন জায়গায় চাকরি পেয়েছেন। যারা জব ফেয়ারে অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের ইমেইল মারফৎ চাকরির নিয়োগপত্র আগামি তিনদিনের মধ্যে দিয়ে দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: 'বিজেপির নবান্ন অভিযানে বামেদের ডাক শুভেন্দুর! কী বললেন বাম নেতা? রাজনীতি সরগরম!
advertisement
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও বলেন, "আমাদের সরকার যখন ক্ষমতায় এসেছিল তখন আমার দেখা একটা স্বপ্ন ছিল যে বাংলা বিশ্ব সেরা হবে। কন্যাশ্রীতে সারা বিশ্বের প্রথম পুরষ্কার আমরাই পেয়েছি। দুর্গাপুজোতে ইউনেস্কো স্বীকৃতি দিয়েছে। কয়েকদিন আগে আর একটা স্বীকৃতি পেয়েছে বাংলা। পর্যটনে সবচেয়ে সেরা। এটার পুরস্কার সামনের বছর মার্চ মাসে বার্লিনে দেওয়া হবে। পারলে আমি নিজে যাবো পুরষ্কার নিতে।"
যারা জব ফেয়ারে অংশ নিয়েছিলো তাদেরকে ইমেইল মারফৎ চাকরির নিয়োগপত্র আগামি তিনদিনের মধ্যে দিয়ে দেওয়া হবে। জেলাভিত্তিক চাকরি পাচ্ছেন,
দার্জিলিং - ৭৮৪
কোচবিহার - ৯১৭
জলপাইগুড়ি - ৭৯৮
উত্তর দিনাজপুর - ৫০৮
মূর্শিদাবাদ - ১৯৮৮
বাঁকুড়া - ১১৩৮
পুরুলিয়া - ১৯১৯
পূর্ব বর্ধমান - ৮৮০
পশ্চিম বর্ধমান - ৩৫০০
পুর্ব মেদিনীপুর - ১৩১৯
কারিগরি শিক্ষা দফতরের মাধ্যমে উৎকর্ষ বাংলা প্রকল্পে ৪০ টি বিষয়ে শিক্ষা প্রদান করা হয় এদিন। ১৩৬ টি সংস্থায় সব মিলিয়ে প্রায় ৩০ হাজার সফল শিক্ষার্থীকে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হবে যার মধ্যে সোমবার নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামে প্রায় ১০ হাজার জনকে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হল। পুজোর আগেই বাকিদের নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে এই উৎকর্ষ বাংলা প্রকল্পের সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী।