আমাদের সঙ্গে আলাপচারিতায় শশীভূষণ উপাধ্যায় জানান, বিভিন্ন ক্ষেত্রে রিক্রুটমেন্ট ফেয়ারে অংশগ্রহণকারী তরুণদের যোগ্যতা নিয়ে তাঁর কোনও প্রশ্ন নেই। তবে সাক্ষাৎকারের মুখোমুখি হওয়ার সময় তাঁদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখা যায়। যার কারণে তাঁরা যোগ্যতা রয়েছে এমন প্রার্থীদেরও নির্বাচন করতে পারছেন না। অথচ তরুণ চাকরিপ্রার্থী যখন সাক্ষাৎকারে বসেন তখন তাঁর মোটেও চিন্তিত হওয়া উচিত নয়। অতিরিক্ত নার্ভাস হওয়ার কারণে অনেক সময় প্রার্থীরা জানা প্রশ্নেরও উত্তর দিতে পারেন না।
advertisement
আরও পড়ুন: কনজাংটিভাইটিস আক্রান্ত রোগীর চোখের দিকে তাকালেই কী আপনার চোখেও হতে পারে জয়বাংলা? জানুন বিশেষজ্ঞের মত
আরও পড়ুন:
রিক্রুটমেন্ট ফেয়ারে অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক যে কোনও প্রার্থীর তাঁর পোশাকের রুচির ওপরে বিশেষ খেয়াল রাখা উচিত। সামনের মানুষটি যখন ইন্টারভিউ নেন, তখন শুধুমাত্র প্রার্থীর যোগ্যতা নয়, তাঁর উপস্থিতির প্রভাব, ভাষাশৈলী, বিবেচনা বোধ এবং অন্যান্য নানা ধরনের কার্যকলাপের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেন। যাতে যে সকল প্রার্থীদের কোম্পানি বেছে নিচ্ছে তারা ভবিষ্যতে কোম্পানির জন্য আরও ভাল কাজ করতে পারেন। লক্ষ্যণীয় বিষয় হল, প্রায়ই দেখা যায় বিভিন্ন রিক্রুটমেন্ট ফেয়ারে ১০০ জন তরুণের মধ্যে মাত্র ৩০ থেকে ৪০ জন ব্যক্তি উতরে যান এবং চাকরি পান। প্রার্থীরা যদি এই ছোটখাটো বিষয়ে খেয়াল রেখে নিজেদের আরও উন্নতি করার চেষ্টা করেন, তাহলে তাঁরা সহজেই ভাল সংস্থায় চাকরি পেয়ে তাঁদের ভবিষ্যৎ উন্নত করতে পারবেন।