তবে সম্প্রতি জলপাইগুড়ি শহরে চার জনের রক্তে ডেঙ্গুর নমুনা পাওয়া গিয়েছে, যাদের মধ্যে তিন জন্যই বহিরাগত বলে জানিয়েছেন পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান সৈকত চট্টোপাধ্যায়, তিনি ডেঙ্গু মোকাবিলা করার লক্ষ্যে পৌরসভার বারো নম্বর ওয়ার্ডে অবস্থিত দীর্ঘ সময় থেকে সংস্কার না হওয়া একটি জলাশয়ে গাপ্পি মাছ ছাড়েন। অন্যদিকে, জলপাইগুড়ি পুর এলাকার ২০ নং ওয়ার্ডে ছাড়া ড্রেনে মাছ ছাড়া হয়েছে ডেঙ্গু আটকাতে।এই প্রসঙ্গে সৈকত বাবু জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে জলপাইগুড়ি শহরে ডেঙ্গু নিয়ে ভয় পাবার মতো অবস্থা না থাকলেও কোথাও পরিষ্কার জল জমে থাকতে দেওয়া যাবে না, কারণ এই পরিষ্কার জমা জলেই জন্ম নেয় ডেঙ্গু মশার লার্ভা। তাই সবাইকে সচেতন হতে হবে ডেঙ্গু বিষয়ে। জল জমানো যাবে না। শোয়ার সময় মশারি ব্যবহার করতে হবে। পুরসভার তরফে এমনটাই জানানো হয়েছে।পাশাপাশি জ্বর যদি হয়, সেক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় টেস্ট করতে হবে।
advertisement
গীতশ্রী মুখার্জি