আরও পড়ুন- এত পছন্দ হলে ভারতে চলে যান: ভারতের প্রশংসা করায় ইমরানকে কটাক্ষ নওয়াজ শরিফ কন্যার
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ক্ষেত্রে নওয়াজ শরিফের উলটো দিকেই অবস্থান শেহবাজের। ২২ কোটি মানুষের এই দেশে পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা নীতিকে নিয়ন্ত্রণ করে পাক সেনাই। পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় বেইজিংয়ের আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় চলা প্রকল্পগুলিতে চিনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছিলেন শেহবাজ। তখন থেকেই রাজনৈতিক মহলে সাড়া ফেলে শেহবাজ শরিফের প্রশাসনিক দক্ষতা।
advertisement
গত সপ্তাহে একটি সাক্ষাত্কারে শেহবাজ জানিয়েছিলেন, পাকিস্তানের পক্ষে ভাল বা খারাপ নির্ভর করছে আমেরিকার সঙ্গে ভাল সম্পর্কের উপর, ওয়াশিংটনের সঙ্গে ইমরান খানের যে বৈরিতা রয়েছে তা পাকিস্তানের পরিপন্থী।
আরও পড়ুন- 'ভারত কোনও শক্তিধর দেশের কথায় চলে না!' আস্থা ভোটের আগে প্রশংসা ইমরানের মুখে
১৯৯৯ সালে পাকিস্তানে সামরিক অভ্যুত্থানের পর শেহবাজকে কারারুদ্ধ করা হয় এবং সৌদি আরবে নির্বাসিত করা হয়। ২০০৭ সালে দেশে ফিরে আসেন তিনি। ২০১৭ সালে পানামা নথি প্রকাশের সঙ্গে সম্পর্কিত সম্পদ গোপন করার অভিযোগে নওয়াজ শরিফকে দোষী সাব্যস্ত করার পর পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ পার্টির প্রধান হন শেহবাজ, প্রবেশ করেন জাতীয় রাজনীতির আঙিনায়।