কী দেখা গিয়েছে সেই ভিডিওতে? সেখানে দেখা যাচ্ছে সানা মারিন তাঁর বন্ধুদের সঙ্গে পার্টি করছেন। বন্ধুদের মধ্যে রয়েছেন ফিনল্যান্ডের বেশ কয়েক জন নামজাদা তারকাও। তাঁদের সঙ্গে গান গাইছেন এবং নাচছেন সানা। মাটিতে বসেও পড়ছেন! সমস্যা সেই নাচ বা গান নিয়ে নয়। তাঁর কাণ্ডকারখানা দেখে বিরোধীরা দাবি তুলেছেন, সানা মাদকাসক্ত এবং তাঁর মাদক পরীক্ষা করাতে হবে।
advertisement
যদিও সানা নিজে মাদকের কথা অস্বীকার করেছেন। বলেছেন, তিনি ওই সময়ে শুধুমাত্র মদ্যপান করেছিলেন। কিন্তু তাতেও বিতর্ক বিন্দুমাত্র কমেনি। ৩৬ বছরের সানা এক সময়ে ছিলেন পৃথিবীর সবচেয়ে কম বয়সি প্রধানমন্ত্রী। নিজের ব্যক্তিগত জীবন, পার্টি-জীবন এবং মিউজিক কনসার্টের প্রতি ভালোবাসার কথা তিনি কখনও গোপন করেননি। এই সূত্রেই এর আগে তাঁর বিরুদ্ধে বিরোধীদের অভিযোগ ছিল, তিনি বড্ড বেশি মাত্রায় মিউজিক কনসার্টে যান। তাঁর উচিত কাজে বেশি মন দেওয়া। যদিও সে কথায় বেশি পাত্তা দেননি ফিনল্যান্ডের এই নেত্রী। তবে এবারের ভিডিও থেকে নিস্তার মেলেনি তাঁর। ড্রাগ টেস্ট করানোর দাবি ওঠে। ড্রাগ নেওয়ার কথা অস্বীকার করলেও, অবশেষে তাঁকে ড্রাগ টেস্ট করাতে হয়। এই ঘটনায় রীতিমতো শোরগোল শুরু হয়েছে!