পরিবর্তে তাঁর জন্য সরাসরি লন্ডনগামী উড়ানের বন্দোবস্ত করে দেওয়া হয়৷ এতে আরও রেগে যান ওমিসোর৷ অভিযোগ বাদানুবাদের মধ্যেই তিনি তিনটে ব্যবহৃত স্যানিটরি ন্যাপকিন ছু়ড়ে মারেন বিমানবন্দর কর্মীর উদ্দেশে৷ তার মধ্যে একটি পড়ে যায় মেঝেতে৷ তাঁর এই কাণ্ডের ভিডিও ভাইরাল হয়ে পড়েছে৷ সেই ভিডিওতে তাঁকে চিৎকার করে বলতে শোনা যায়, ‘‘আপনারা আমাকে স্যানিটরি তোয়ালে দেবেন৷ আপনারা আমার ফোন নিয়ে নিতে পারেন না৷’’ এমনকি, তিনি নাইজেরিয়ার অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করে অভিযোগ জানানোর হুমকি দিতেও দেখা গিয়েছে৷
advertisement
তাঁর সঙ্গে উত্তপ্ত বাদানুবাদে ধ্বস্ত চেক ইন এজেন্টকে বলতে শোনা যায়, ‘‘নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্টকেও আপনি বলতে পারেন৷ কিন্তু কেনিয়া এয়ারলাইন্সে আপনি যাবেন না৷ আপনি আমাদের এয়ারলাইনে আর আপনি প্রবেশ করবেন না৷’’
আরও পড়ুন : কী ভয়ঙ্কর অবস্থা বাংলাদেশে! হাসিনার ‘খবর’ পৌঁছতেই আগুন জ্বলল শেখ মুজিবুরের বাড়িতে! ভয়াবহ অবস্থা
কেনিয়া এয়ারলাইন্সের তরফে এক বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, ‘‘ভিসা জটিলতার জন্য বোর্ডিং দেওয়া না গেলে সেই যাত্রীর জন্য কোনও বন্দোবস্ত করে না কেনিয়া এয়ারলাইন্স৷ এটা যাত্রীদের দায়িত্ব যাতে যাত্রার প্রয়োজনীয় নথি তাঁর কাছে আছে কিনা, সে বিষয়ে আগেই ওয়াকিবহাল থাকা৷’’ বিমানবন্দর কর্মীর দিকে ব্যবহৃত স্যানিটারি ন্যাপকিন ছুড়ে মারার ঘটনারও তীব্র নিন্দা করেছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ৷ অভিযুক্ত যাত্রীকে ফের নাইজেরিয়া পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে৷