আরও পড়ুন-Viral News: কেক কাটতে গিয়েই বিপত্তি, ডিভোর্স চাইলেন সদ্যবিবাহিত স্ত্রী!
বন্ধুর স্ত্রী-কে ধর্ষণ করতে যায় সেই ব্যক্তি -
রিপোর্ট অনুযায়ী, সেই ব্যক্তি প্রথমে তার স্ত্রীকে মাদক দেয় এবং বিশাল পরিমাণে মদ্যপান করায়। এর ফলে সেই ব্যক্তির স্ত্রী বেহুঁশ হয়ে পড়ে। এর পর সেই সুযোগে ওই ব্যক্তি নিজের স্ত্রী-র কাপড় খুলে একটি ঘরে শুইয়ে দেয়। এর পর ওই ব্যক্তি তার বন্ধুকে বাড়িতে ডাকে। বন্ধুর কথামতো তার স্ত্রীকে ধর্ষণ করতে বাড়িতেও পৌঁছে যায়। সেই মহিলাকে যে ঘরে অজ্ঞান করে শুইয়ে রাখা হয়েছিল, তার পাশের ঘরে সেই মহিলার তিন সন্তান এবং তাদের দেখাশোনা করার এক মহিলাও ঘুমিয়ে ছিলেন ।
advertisement
শরীর সমস্যায় ফেলে -
মহিলার স্বামী সেই ঘরেই উপস্থিত হয়ে সব দেখছিল। তার বন্ধু তার সামনেই তার স্ত্রীর সঙ্গে দুষ্কর্ম করছিল। কিন্তু তার বন্ধু তার স্ত্রীকে ধর্ষণ করতে পারেনি। কারণ তার শরীরই তাকে সমস্যায় ফেলে, তাই সে কিছুই করতে পারেনি। সেই ব্যক্তির ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের সমস্যা ছিল, এই কারণে সে তার বন্ধুর স্ত্রীকে ধর্ষণ করতে পারেনি। এর মধ্যেই সেই মহিলার হুঁশ ফিরে আসে এবং সে বুঝে যায় যে, তার সঙ্গে কী করার চেষ্টা করা হচ্ছে। মহিলা তার স্বামী এবং স্বামীর বন্ধুর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে। তারপর সেই ব্যক্তির শারীরিক পরীক্ষা করা হয় এবং ধরা পড়ে তার ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের সমস্যা রয়েছে। এই কারণেই সে ধর্ষণ করতে পারেনি। কিন্তু সেই মহিলাকে ধর্ষণের চেষ্টা করার জন্য এবং নিগ্রহ করার জন্য তাদের দু’জনকেই ৩ বছরের হাজতবাসের সাজা দেওয়া হয়েছে। যদিও এই মামলা এখনও চলছে।