আমেরিকা যেহেতু আলাদা আলাদা টাইম জোনে বিভক্ত, তাই দেশের পূর্ব প্রান্তের আটটি রাজ্যে প্রথমে ভোটদান শুরু হয়েছে৷ এই আটটি রাজ্যের মধ্যে রয়েছে নিউ হ্যাম্পশায়ার, নিউ ইয়র্ক, ভার্জিনিয়া, নিউ জার্সির মতো রাজ্য৷
আরও পড়ুন: নিউ ইয়র্কের ব্যালট পেপারে একমাত্র ভারতীয় ভাষা বাংলা, আমেরিকার ভোটেও বাঙালিদের দাপট
এখনও পর্যন্ত যা পূর্বাভাস, তাতে রিপাবলিক্যান ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ডেমোক্র্যাট কমলা হ্যারিসের মধ্যে তুল্যমূল্য লড়াই হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল৷ তবে আমেরিকার ৮ কোটিরও বেশি মানুষ ইতিমধ্যেই আগাম ভোটদান ব্যবস্থার সুবিধা নিজেদের মতামত জানিয়ে দিয়েছেন৷
advertisement
ভোটের প্রচার পর্বে ইতিমধ্যেই দু বার ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপরে হামলা হয়েছে৷ আবার আচমকা নির্বাচনী লড়াই থেকে সরে দাঁড়িয়ে কমলা হ্যারিসকে সামনের সারিতে এগিয়ে দিয়েছেন বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন৷
প্রচার পর্বে কেউ কাউকে এক ইঞ্চি জায়গা ছাড়েননি৷ রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও তাই জোর গলায় বলতে পারছেন না, প্রেসিডেন্ট হওয়ার দৌড়ে ট্রাম্প না কি হ্যারিস, কে এগিয়ে৷
মনে করা হচ্ছে, মূলত সাতটি রাজ্যের ফলাফলই প্রেসিডেন্ট হওয়ার লড়াইয়ের ফলাফল নির্ধারণ করে দিতে পারে৷ এই সাতটি রাজ্য হল অ্যারিজোনা, জর্জিয়া, মিশিগান, নেভাদা, নর্থ ক্যারোলিনা, পেনসিলভানিয়া এবং উইসকনসিন৷ তবে লড়াই যদি খুব হাড্ডাহাড্ডি হয়, সেক্ষেত্রে ভোটের চূড়ান্ত ফলাফল জানতে কয়েক দিন পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে৷