ইউএস সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের তরফে জানানো হয়েছে ল্যাবে নমুনা পরীক্ষার মাঙ্কিপক্স ভাইরাসের সংক্রমণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। সেই সঙ্গে এক বিবৃতিতে সিডিসি জানিয়েছে, এই ধরনের সংক্রমণ নিয়ে অযথা উদ্বেগের কোনও কারণ নেই, আক্রান্ত ব্যক্তি আপাতত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁর অবস্থাও স্থিতিশীল। কানাডার পাবলিক হেলথ এজেন্সি বুধবার জারি করা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে এই ধরনের সংক্রমণ সম্পর্কে তাঁরা সচেতন। পরিস্থিতির ওপর নজর রাখা হচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন: মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার সময় কী কী বিষয় মাথায় রাখা উচিত?
সাধারণত পশ্চিম এবং মধ্য আফ্রিকায় পশুদের থেকে মাঙ্কিপক্সে সংক্রমিত হন সাধারণ মানুষ। এক জনের থেকে অন্য জনের শরীরে সংক্রমণ ছড়ানোর ঘটনা বিরল। তবে সংক্রমিত ব্যক্তির সঙ্গে শারীরিক ঘনিষ্ঠতায় গেলে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কোয়বেক শহরে যৌন চিকিৎসার ক্লিনিকেই রোগীর শরীরে এই সংক্রমণের হদিশ মেলে সম্প্রতি। তবে সংক্রমিতের লালা, কফ এবং পুঁজ থেকেও ছড়াতে পারে সংক্রমণ।
আরও পড়ুন: সাফল্যের দরজা! মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক পড়ুয়ারা কী কী সুবিধা উপভোগ করেন?
জ্বর, গায়ে ব্যথা, আকারে বড় বসন্তের মতো গায়ে গুটি গজিয়ে ওঠাকে আপাতত মাঙ্কিপক্সের উপসর্গ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ফোস্কার মতো দেখতে যন্ত্রণাদায়ক গুটি হাতে, পায়ে এবং মুখে গজিয়ে উঠতে দেখলেও চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বলা হচ্ছে। মাঙ্কিপক্সের একটি রূপ এতটাই ভয়ঙ্কর যে, আক্রান্তদের ১০ শতাংশ তাতে মারাও যেতে পারেন।