ইউক্রেভটোডর নামে ওই সংস্থা ফেসবুকে জানিয়েছে, "শত্রুদের যোগাযোগ দুর্বল, তারা স্থলপথে নেভিগেট করতে পারে না। আসুন আমরা তাদের সরাসরি নরকে যাওয়ার জন্য সাহায্য করি।"
রাশিয়ার আক্রমণের সামনে প্রতিরোধ গড়ে তোলা যে ইউক্রেনের পক্ষে কার্যত অসম্ভব, তা নিয়ে সন্দিহান নয় কেউই। রাশিয়া কিভ দখল করলে প্রেসিডেন্ট জেলেনিস্কির বন্দি হওয়ারও সম্ভাবনা প্রবল৷ তা সত্ত্বেও বিপদের সময় দেশ ছেড়ে যেতে নারাজ ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট৷ এমনকী সে দেশের মানুষও নিজেদের হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছেন। ইতিমধ্যেই রাজধানী কিভে আঘাত হানতে শুরু করেছে রুশ সেনা৷ ইউক্রেনের সেনাঘাঁটিগুলি লক্ষ্য করে ছোড়া হচ্ছে মিসাইল৷
advertisement
অবশ্য সামরিক অভিযানের চতুর্থ দিনে খারকিভ এবং ইউক্রেনের রাজধানী কিভে প্রবল প্রতিরোধের মুখে পড়তে হচ্ছে রুশ সেনাকেও। এই দুই জায়গায় জোর লড়াই চলছে দু'দেশের সেনার মধ্যে। একের পর এক রকেট হামলা করে খারকিভে গ্যাসের পাইপলাইন উড়িয়ে দিয়েছে রুশ সেনা। অন্য দিকে, কিভের তেল ভান্ডারেও বিস্ফোরণ ঘটছে পরপর।
আরও পড়ুন: ফেলা হবে স্পেস স্টেশন, এবার ভারতকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার! ট্যুইট ঘিরে তুমুল আলোড়ন
কিভের মেয়র ভিটালি ক্লিটসকো লিখেছেন, ‘বাড়িতে আঘাত হেনেছে একটি ক্ষেপণাস্ত্র।’ ইউক্রেনে চারিদিক থেকে আক্রমণ বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে রুশ সেনাকে। একটি বিবৃতিতে এই কথা জানিয়েছে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। শহরের ব্যস্ত এলাকায় বহুতলে আছড়ে পড়েছে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র। তারপরই কিয়েভের রাস্তায় শুরু হয় দু’পক্ষের মুখোমুখি লড়াই।