আরও পড়ুন: স্কুল খুলে কবে, কীভাবে হবে অষ্টম-দ্বাদশের ক্লাস? নির্দেশিকা জারি মধ্যশিক্ষা পর্ষদের
পেন্টাগনের মুখপাত্র জন কিবরি জানিয়েছে, আমরা নিয়মিত দীর্ঘ আলোচনার মধ্যে রয়েছি যে ওই অংশে কী ভাবে সেনা মোতায়েন করা যায়। সেনা প্রধান এই বিষয়ে পদ্ধতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন। পাশাপাসি তিনি ন্যাটোর বিভিন্ন বন্ধু দেশগুলির সঙ্গেও এই বিষয়ে বিস্তারিত যোগাযোগ তৈরি করবেন। এর আগে আমেরিকা ইউরোপে মোট ৮ হাজার ৫০০ সেনাবাহিনী পাঠিয়েছিল, যে বাহিনী যে কোনও স্থানে কাজ শুরু করার মতো অবস্থানে ছিল।
advertisement
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির কাছে রাজ্যপালকে নিয়ে সুদীপের নালিশ, সরগরম সেন্ট্রাল হল
কিন্তু উল্টোদিকে রাশিয়ার পক্ষ থেকে ইউক্রেন দখল নেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ অস্বীকার করা হয়েছে। কিন্তু ইতিমধ্যে ইউক্রেনের উত্তর, দক্ষিণ ও পূর্ব দিকে সেনা দাঁড় করিয়ে দেওয়ার বিষয় নিয়েও রাশিয়া এতদিন ততটা শক্তিশালী যুক্তি দিতে পারছিল না। কিন্তু ন্যাটোর সেনা সেখানে উপস্থিত হওয়ায় এ বার রাশিয়া আবারও আগের মতো বলতে শুরু করেছে, তাঁদের উপর অকারণ চাপ তৈরি করছে আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলি। ২০১৪ সালে ইউক্রেনের ক্রিমিয়া অংশটি কার্যত দখল করে রাশিয়া। এ ছাড়া পূর্ব ইউক্রেনের তিনটি প্রদেশে রাশিয়াপন্থীদের দেশবিরোধিতায় মদত দিতে থাকে। সেই নিয়ে ইউক্রেন দ্বারস্থ হয় ন্যাটোর। যদিও পরিস্থিতি শান্ত করতে, মঙ্গলবার রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রীর আমেরিকার বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা হওয়ার কথা রয়েছে। এখন দেখার জল কতদূর গড়ায়।