গত শেষ সপ্তাহ জুড়ে ইউক্রেনের সীমান্ত সঙ্কট কাটাতে ক্রমাগত আমেরিকা, ইউক্রেন, রাশিয়ার মধ্যে কথা চলেছে টানা। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন কথা বলেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে, কিন্তু তাতে বিশেষ লাভ হয়নি। ইতিমধ্যে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাই়়ডেনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ইউক্রেন। যদিও সেই আমন্ত্রণের বিষয়টি নিয়ে স্পষ্ট করে কিছুই জানায়নি ইউক্রেন (Ukraine Crisis)।
advertisement
আরও পড়ুন: রাজ প্রাসাদ ছেড়ে ভোটারদের দুয়ারে দুয়ারে, পুরযুদ্ধে ভোট প্রার্থী তাম্রলিপ্তের রাজ বংশধর!
ইউক্রেনের বিদেশমন্ত্রী মিত্রো কুলেবা দাবি করেছেন, রাশিয়া যদি সত্যিই ইউরোপের নিরাপত্তা নিয়ে ভাবিত হয়, যদি ওএসসিই নিয়ে রাশিয়ার মাথায় চিন্তা থাকে, তাহলে রাশিয়ার উচিত যাবতীয় সীমান্ত সমস্যা কমিয়ে ফেলা। অবিলম্বে ইউক্রেনের সীমান্ত থেকে রাশিয়ার সেনা সরিয়ে নেওয়ায় একান্ত কর্তব্য হওয়া উচিত। সেই কারণেই রবিবার কুলেবা বলেন, তিনি আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রাশিয়ার সঙ্গে একটি বৈঠক করতে চাইবেন, আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সেই বৈঠক করা হোক, এটাই চাইবে ইউক্রেন।
আরও পড়ুন: কেমন থাকবে বাংলার আবহাওয়া? থাকছে শীত নাকি আসছে বৃষ্টি?
ইতিমধ্যে এই বৃত্তে প্রবেশ করেছেন ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনও। তিনি ইতিমধ্যে নর্ডিক ও বাল্টিক দেশগুলির সঙ্গে আলোচনায় বসার কথা বলেছেন তিনি। যদিও এতকিছুর মধ্যেও ইউক্রেনের (Ukraine Crisis) সীমান্তে সেনা জড়ো করার পরিকল্পনায় কোনও খামতি রাখছে না। যদিও রাশিয়ার তরফ থেকে বলা হয়েছে., ইউক্রেনকে হামলা করার কোনও পরিকল্পনা নেই সে-দেশের। পাশাপাশি, আগের দাবিতেই অনড় রয়েছে রাশিয়াও। সে দেশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ইউক্রেন যেন কোনও ভাবেই ন্যাটোর অংশ হওয়ার চেষ্টা না করে, তা হলে তার বিরোধিতা করবে রাশিয়া।