কয়েক মাস আগেই সংরক্ষণ বিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়ে ওঠে বাংলাদেশ৷ শেষ পর্যন্ত ইস্তফা দিতে বাধ্য হন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা৷ বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেন নোবেল জয়ী মহম্মদ ইউনূস৷
আরও পড়ুন: বাংলাদেশিদের আর খাতির নয়, মিলবে না হোটেলের ঘর- খাবার! বড় সিদ্ধান্ত ত্রিপুরায়
advertisement
কিন্তু ইউনূস সরকার ক্ষমতায় আসার সঙ্গে সঙ্গে দেশে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে বাংলাদেশের কট্টরপন্থী মৌলবাদী শক্তিগুলি৷ যার জেরে দেশ জুড়ে হিন্দু সহ সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা বাড়তে থাকে৷ শেষ পর্যন্ত গত ২৫ নভেম্বর গ্রেফতার করা হয় চিন্ময়কৃষ্ণ দাস নামে এক সন্ন্যাসীকে৷ এই ঘটনার পর থেকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা লাগামছাড়া ভাবে বাড়তে থাকে৷ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সংখ্যালঘুদের উপরে নির্মম নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে৷ বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের নিন্দা করা হয়েছে ব্রিটিশ সংসদেও৷ বিশ্বের অন্যান্য দেশও বাংলাদেশের পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে৷
মঙ্গলবার বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে ব্রিটিশ সংসদে সরব হন প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং সাংসদ প্রীতি পটেল৷ বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের প্রাণ বাঁচাতে পদক্ষেপ করার জন্য ব্রিটিশ সরকারকে পদক্ষেপ করার জন্য অনুরোধ করেন৷ এর পরেই ব্রিটিশ নাগরিকদের বাংলাদেশকে এড়িয়ে চলার জন্য সতর্কবার্তা জারি করে সেদেশের সরকার৷