Truth Social-এ দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প লেখেন,
“ইজরায়েল, ওই বোমাগুলো ফেলো না। যদি ফেলো, সেটা হবে বড় ধরনের চুক্তি লঙ্ঘন। এখনই তোমাদের পাইলটদের ফিরিয়ে আনো!”
ভাল করে ইংরেজি বলতে পারেন না? এই টিপসগুলো মানলেই ঘরে বসে তুখোড় ‘ইংলিশ’ বলবেন এবং লিখবেন!
advertisement
ইরান যুদ্ধবিরতি ভেঙেছে বলে অভিযোগ, পাল্টা কড়া হুঁশিয়ারি ইজরায়েলের
তবে ট্রাম্পের সতর্কবার্তার মধ্যেই উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে পশ্চিম এশিয়া। ইজরায়েল দাবি করেছে, যুদ্ধবিরতির কিছুক্ষণের মধ্যেই ইরান নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে, যা যুদ্ধবিরতির “স্পষ্ট লঙ্ঘন”।
ইজরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইজরায়েল কাতজ এক বিবৃতিতে বলেন,
“আমি ইজরায়েলি সেনাবাহিনীকে স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছি—যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টা হিসেবে তেহরানের রেজিম লক্ষ্য করে শক্তিশালী হামলা চালাতে।”
ইরানের অস্বীকার, দাবি—‘আমরা কিছুই ছুঁড়িনি’
তবে ইরান পুরোপুরি অস্বীকার করেছে নতুন কোনও হামলার অভিযোগ। ইরানের সেনাবাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে, যুদ্ধবিরতির পরে তারা ইজরায়েলের দিকে কোনও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেনি।
এক সরকারি বিবৃতিতে ইরান জানায়,
“যুদ্ধবিরতির পর ‘অধিকৃত ভূখণ্ডে’ [ইজরায়েল] কোনোরকম ক্ষেপণাস্ত্র ছোঁড়া হয়নি। এই অভিযোগ ভিত্তিহীন।”
‘টেস্ট সিজফায়ার’ করেছিল ইজরায়েল, দাবি মিডিয়ার
ইজরায়েলের মিডিয়ায় দাবি করা হয়েছে, তারা সন্ধে ৭টা পর্যন্ত “টেস্ট সিজফায়ার” পালন করেছিল। এই সময়ের মধ্যে ইজরায়েল কোনও সামরিক অভিযান চালায়নি, যাতে ইরান পাল্টা শান্তি বজায় রাখে কি না, তা দেখা যায়। সব ঠিকঠাক চললে, পরবর্তী দীর্ঘমেয়াদী যুদ্ধবিরতির কথা ঘোষণা করত তেল আভিভ।
কিন্তু ইরান বলছে, যুদ্ধবিরতির প্রধান কারণ ইরানের “ক্ষমতা প্রদর্শন”। তাদের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের তরফে বলা হয়েছে,
“ইজরায়েল আমাদের চাপের মুখে একতরফাভাবে আক্রমণ থামাতে বাধ্য হয়েছে। এটা আমাদের জন্য এক ‘ঈশ্বরপ্রদত্ত বিজয়’।”
তারা আরও জানায়,
“ইরানের সেনাবাহিনী এখনও সর্বোচ্চ সতর্কতায় রয়েছে, আঙুল ট্রিগারে। আক্রমণ হলেই, তার জবাব হবে চরম ও লজ্জাজনক।”