এর পর খুব দ্রুত তিনি মেগা ভাইরাল হয়ে যান৷ ২২.৩ মিলিয়নের থেকে বেশি ভিউজ পেয়ে যান৷ সেই ছবি দেখে সকলে ধরে নেন ছবির পুরুষ তাঁর সৎ বাবা৷ মন্তব্য আসে ১ লক্ষ ২৪ হাজারেরও বেশি৷ সেখানে অধিকাংশ মন্তব্যে তীব্র ভর্ৎসনা করা হয়েছে টিকটকার ক্রিস্টি হু-কে৷ তাতেও তিনি দমে যাননি৷ কারণ সমালোচনার সঙ্গে সঙ্গে তিনি ভাইরাল তো হয়ে গিয়েছেন৷ পরবর্তী ভিডিওতে তিনি জানান তিনি যখন প্রথম বার সৎ বাবাকে দেখেন তখন তিনি নাবালিকা ছিলেন না৷ এবং এখনও তাঁর মায়ের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক আছে৷ নিয়মিত কথাও হয়৷
advertisement
এর পরই গল্পে আসল মোড়৷ কহানি মেঁ ট্যুইস্ট৷ আরও একটি ভিডিওতে তিনি ফাঁস করেন তাঁর বিয়ের আড়ালে আসল ঘটনা৷ যাঁকে বিয়ে করেছেন, তিনি মোটেও তাঁর সৎ বাবা নন৷ প্রকৃতপক্ষে তিনি তাঁর বড় দাদার বন্ধু৷ তরুণী জানান তাঁর দাদা কয়েক বছর আগে মারা গিয়েছেন পথ দুর্ঘটনায়৷ সে সময় দাদার বন্ধুর সঙ্গে তাঁর আলাপ হয়৷ সেই আলাপ থেকে জন্ম প্রেমের৷ লাস ভেগাসে বিয়ে করেন তাঁরা৷ তিন সন্তানও আছে তাঁদের৷
আরও পড়ুন : ১৫ বছর বয়সে বিয়ে ৫০ বছরের ব্যক্তিকে, আজ ৯৮ বছর বয়সে ৬০০ জন নাতিপুতির ঠাকুমা দিদিমা সেদিনের সেই কিশোরী
কিন্তু কেন তিনি মিথ্যা কথা লিখলেন ক্যাপশনে? জানিয়েছেন ওটা নিছক মজা করেই লিখেছিলেন৷ কারণ স্বামীর সঙ্গে তাঁর বয়সের ব্যবধান ছিল অনেকটাই৷ তিনি ভাবতেও পারেননি ওই রসিকতা এত ভাইরাল হয়ে যাবে৷ কিন্তু তাঁর এই সাফাইয়ে ভেজেনি সমালোচক নেটিজেনদের প্রতিবাদ৷ তাঁরা এখনও নিন্দায় সোচ্চার নিছক প্রচার পাওয়ার লোভে ওই তঞ্চকতার৷