ব্রিটেনে অবস্থিত মানবাধিকার অধিকার রক্ষার সিরিয়ান অবসারভেটরির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এখনও পর্যন্ত ৭৪৫ জন সাধারণ মানুষ, এবং ১২৫ জন সরকারি নিরাপত্তা কর্মী নিহত হয়েছেন। এছাড়াও দেশছাড়া প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ পন্থী ১৪৮ জন সশস্ত্র বাহিনীর কর্মী নিহত হয়েছেন। এছাড়াও এই পরিস্থিতিতে লাটকিয়া শহরের বিরাট অংশে বিদ্যুৎ সরবারহ সম্পূর্ণ রূপে বন্ধ রয়েছে। পাওয়া যাচ্ছে না পানীয় জলও।
advertisement
আরও পড়ুন: এখনই ভোট হলে বাংলাদেশে কে ক্ষমতায় আসবে? সমীক্ষায় চমক, বদলে যেতে পারে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক
গত প্রথম বৃহস্পতিবার প্রথম সংঘাত শুরু হয় সিরিয়ার রাজধানী শহর দামাস্কাসে। আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর থেকেই গোটা দেশজুড়েই উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
এরপরেই আসাদপন্থী বাহিনীর অত্যাচার শুরু হয়।
আরও পড়ুন: ‘তারপরই বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তন হল’! এক নির্দেশেই হাসিনা সরকারের পতন! কে দিয়েছিল নির্দেশ?
এই প্রসঙ্গে সিরিয়ার নিবাসী সিহা নামে এক ব্যক্তি জানান, এই হত্যা প্রতিহিংসামূলক। সিরিয়ার সংখ্যালঘু আলাউইট সম্প্রদায়ের উপর অত্যাচার করছে আসাদপন্থী বাহিনী। তাঁর কথায় শহরের রাস্তায় রাস্তায় দেহ পড়ে রয়েছে। বন্দুকধারীরা বড় বড় বাড়ির সামনে জড়ো হয়ে আচমকা গুলি চালাতে শুরু করে দিচ্ছে। ফলে মৃত্যুর সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে।
ইতিমধ্যেই এই ঘটনার নিন্দা শুরু হয়েছে বিশ্বজুড়ে। এই ঘটনার নিন্দা করেছে ফ্রান্স। ফ্রান্সের পক্ষ থেকে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আর্জি জানিয়েছে এই অপরাধের যথাযথ বিচার প্রয়োজন।