যদিও আলোচনার পথ যখন প্রশস্ত হয়েছে, তখন নিউকওয়াচ নামে ওই পরমাণু অস্ত্রবিরোধী সংস্থাটির দাবি, দক্ষিণ গ্লাসগো সিটি সেন্টারের কাছে থাকা ওই চারটি ট্রাকের মধ্যে তিনটিতে পারমাণবিক অস্ত্র আছে। তাঁদের ধারণা, এই অস্ত্রগুলি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে লোচ লং-এ রয়্যাল নৌবাহিনীর কাছে। এদিকে, গত শনিবারই রাশিয়া প্রথমবারের মতো কিনঝল সিস্টেম থেকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। ক্ষেপণাস্ত্রগুলি পশ্চিম ইউক্রেনের একটি ভূগর্ভস্থ অস্ত্র ভাণ্ডার ধ্বংস করতে ব্যবহার করা হয়েছিল বলে সূত্রের খবর।
advertisement
আরও পড়ুন: আজই তৈরি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় অশনি, সরাসরি না হলেও বাংলাতেও বড় প্রভাব! কী হতে চলেছে?
এই পরিস্থিতিতে নেটোর উদ্দেশ্যে বার্তা দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টও। তিনি বলেন, ''ইউক্রেন যদি নেটো-র সদস্য হত, তবে এই যুদ্ধ শুরুই হত না। আমার অনুরোধ নেটো যদি আমাদের সাহায্য করতে চায়, তবে তা যেন এখনই করে। প্রতিদিন দেশে মানুষ মারা যাচ্ছে, যা ব্যবস্থা নেওয়ার এখনই নিতে হবে।''
আর এরই মধ্যে গ্লাসগোর পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র সহ ট্রাকের কনভয়ের দাবিতে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। প্রসঙ্গত, এই রাস্তাতেই ২০২১ সালের মে মাসে পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র বহনকারী ট্রাক যেতে দেখেছিল নিউকওয়াচ নামক সংস্থাটি। কিন্তু এখন যুদ্ধের পরিস্থিতিতে পরমাণু অস্ত্র পরিবহণ করা হলে তা তো রীতিমতো চিন্তার বিষয়ই।