ডেইলি স্টারের রিপোর্ট অনুযায়ী, ৭ বছর বয়সী ফ্রেডি লিচ বিরল রোগে আক্রান্ত। কেন্টে (Freddy Leitch) থাকে সে। খুব কম সময়ই বাড়ি থেকে বের হতে পারে সে। ফ্রেডি তার বয়সের অন্যান্য শিশুদের মতো স্কুলে যায় না (Boy never went to school due to rare disease)। মাঝে মাঝে হাসপাতালে যেতে হয় তাকে।
advertisement
আরও পড়ুন- রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের বিরাট ধাক্কা! লিটারে পেট্রোল ৫০, ডিজেল ৭৫ টাকা বৃদ্ধি
অতি বিরল জেনেটিক অবস্থায় ভুগছে ফ্রেডি। বাড়ি থেকে বেরিয়ে সবর সঙ্গে মিশলে মারাত্মক সংক্রমণে আক্রান্ত হতে পারে সে। তাই ডাক্তাররা তাকে বাড়ি থেকে বেরোতে দিতে বারণ করেছেন। আর পাঁচটা বাচ্চার মতো শৈশব নয় তার।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যখন তার বয়স মাত্র দুই সপ্তাহ তখনই চিকিৎসকরা দেখতে পান ক্রনিক গ্রানুলো-ম্যাটাস ডিসঅর্ডার রয়েছে ফ্রেডির। এই অবস্থা ১০ লাখের মধ্যে মাত্র ৭ বা ৮ জনের হয়। এই অবস্থায় মানুষ খুব সহজেই বিপজ্জনক ব্যাকটেরিয়া আক্রান্ত হতে পারে। ফলে তাদের শরীরে সহজেই সংক্রমণ হতে পারে। এই কারণেই শিশুটিকে কখনও স্কুলে পাঠানো হয়নি। তা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়বে বলে।
শিশুটির বাবা-মা জানিয়েছেন, এখন শুধুমাত্র স্টেম সেল ট্রান্সপ্লান্টই তাকে বাঁচাতে পারে। কিন্তু পরিবারের কোনও সদস্য ম্যাচ হচ্ছে না। তাই ট্রান্সপ্ল্যান্ট করা কঠিন হয়ে পড়ছে। এখন পরিবারের সদস্যরা অজানা ব্যক্তির খোঁজে আছেন। যিনি ম্যাচ হতে পারেন এবং স্টেম সেল ট্রান্সপ্লান্ট করা যেতে পারে।
আরও পড়ুন- ফের চিনে করোনা প্রাদুর্ভাব, লকডাউন! গত ২ বছরে একদিনে সবচেয়ে বেশি কোভিড সংক্রমণ
১৬ থেকে ৩০ বছর বয়সী মানুষ দাতা হিসেবে ফ্রেডিকে বাঁচাতে পারেন। কিন্তু এত সহজে ম্যাচ করা কাউকে পাওয়া যাবে না বলেই ধরে নিয়েছেন ফ্রেডির বাবা-মা।