মাত্র ২১ বছর বয়স থেকেই কঠিন রোগ মোটর নিউরন রোগে আক্রান্ত ছিলেন স্টিফেন ৷ এই রোগই কেড়ে নিয়েছিল তাঁর চলাফেরা করার ক্ষমতা ৷ কিন্তু হুইলচেয়ারে বসেই তিনি বিশ্ব দর্শন করেছিলেন ৷ সম্প্রতি চিকিৎসকেরা জানিয়েছিলেন, তাঁর আয়ু নাকি আর মাত্র দু’বছর ৷ কিন্তু চিকিৎসকদের আশঙ্কাকে মিথ্যে করে মাত্র ৭৬ বয়সেই মারা গেলেন তিনি৷
advertisement
ভিনগ্রহে যে মানুষের অস্তিত্ব রয়েছে সেই বিষয়টি নিয়েও গবেষণা করেছিলেন তিনি ৷ এমনকী, তিনি জানিয়েছেন ভিনগ্রহে যে প্রাণ রয়েছে তাদের সভ্যতা অনেক উন্নত৷ এছাড়াও পৃথিবীর অস্তিত্ব ও বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বিভিন্ন তথ্য দিয়েছেন তিনি। হকিং বলেন, পৃথিবী থেকে ১৬ আলোকবর্ষ দূরে নাকি এমন কোনও গ্রহ রয়েছে যেই গ্রহতে পৃথিবীর থেকেও বুদ্ধিমান মানুষ বসবাস করতে পারে ৷ সেই গ্রহ থেকে সিগনাল আসার সম্ভাবনাও নাকি রয়েছে তাঁর কাছে ৷ এমনটাই জানিয়েছিলেন তিনি ৷
উল্লেখ্য, ১৯৮৮ সালে প্রকাশিত হয়েছিল তাঁর বই ‘আ ব্রিফ হিস্ট্রি অফ টাইম।’ এছাড়াও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরিটিক্যাল কসমোলোজি গবেষণা সেন্টারের ডিরেক্টর ছিলেন হকিং৷