পানামা পেপার মামলায় গত বছর জুলাইয়ে শরিফকে বরখাস্ত করে পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট। এর ফলে প্রধানমন্ত্রিত্বের পদ ছাড়তে হয় তাঁকে। শুক্রবার আদালত জানিয়েছে যে ধারায় জুলাইয়ে সেই রায় দেওয়া হয়েছিল, সেই ধারা অনুযায়ী কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব সারা জীবনের জন্য আর কোনো পদেই থাকতে পারবে না।
বিপুল অঙ্কের বেনামী সম্পত্তি রাখার অভিযোগে শরিফ এবং তাঁর তিন সন্তানের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করার নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। শরিফের পাশাপাশি মন্ত্রিত্বপদ খোয়াতে হয় পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী ইশাক দারকেও। শরিফের সঙ্গে ইশাকের পারিবারিক সম্পর্ক রয়েছে। সেই সঙ্গে সাংসদপদ থেকে ইস্তফা দিতে হয় শরিফের জামাই ক্যাপ্টেন মহম্মদ সফদারকেও।
advertisement
যে ধারায় শরিফের ওপরে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল সে ৬২(১)(এফ) ধারা নিয়ে বেশ কয়েক দিন শুনানি চলছিল। জুলাইয়ের নিষেধাজ্ঞা শুধুমাত্র একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য না কি সারা জীবনের জন্য সেই ব্যাপারেই শুনানি চলে। শুক্রবার সেই রায় শোনায় আদালত।