অনলাইনে প্রকাশিত একটি ফাঁস হওয়া হাসপাতালের নোটে দেখা গিয়েছিল, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ রাওয়ালপিন্ডির সেনা হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন এবং সেখানে তাঁর পাইলস ধরা পড়ে। ফাঁস হওয়া নথিতে দাবি করা হয়েছে যে, প্রধানমন্ত্রী ২৭ এপ্রিল থেকে হাসপাতালে পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। যদিও শরিফের কার্যালয় থেকে কোনও সরকারি ঘোষণা পাওয়া যায়নি। পরবর্তীতে দেখা গেল, খবরটি সম্পূর্ণ ভুয়ো।
advertisement
ফাঁস হওয়া নথি
আরও পড়ুন: ৭ দিনে ৭ বার ফ্ল্যাগ মিটিং! ‘একটি’ কারণ দেখিয়ে ভারতীয় জওয়ানকে আটকে রাখছে পাকিস্তান, কী জানেন?
হাসপাতালে ভর্তির সময় নিয়ে ভ্রু কুঁচকেছেন কূটনৈতিক বিশ্লেষকেরা। ২২ এপ্রিলের পহেলগাঁও সন্ত্রাসবাদী হামলার পর নয়াদিল্লি ক্রমবর্ধমান দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করায় পর্যবেক্ষকরা এই ঘটনাকে পাকিস্তানের উপর বড় চাপ বলে বর্ণনা করেছেন। ভারত সিন্ধু জল চুক্তি স্থগিত এবং পাকিস্তানি নাগরিকদের বহিষ্কারের নির্দেশ-সহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুন: বাংলার একই স্কুল থেকে ISC-ICSE-তে জোড়া সম্ভাব্য প্রথম, সফল ছাত্রছাত্রীদের শুভেচ্ছা মুখ্যমন্ত্রীর
ফাঁস হওয়া নথিতে হাসপাতালের কর্মীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর অবস্থা গোপন রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পাকিস্তান যখন আন্তর্জাতিক ভাবে ক্রমবর্ধমান বিচ্ছিন্নতা এবং দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার মুখোমুখি হচ্ছে, তখন এই গোপনীয়তা জল্পনা আরও তীব্র করে তুলেছে।