বিচ্ছিন্ন কিছু হামলা ও সংঘাতের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানে নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। এদিন ডেরা ইসমাইল খান জেলার কুলাচি এলাকায় টহলরত পুলিশের একটি দল লক্ষ্য করে একটি বোমার বিস্ফোরণ এবং গুলি বর্ষণে চার পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হন। সেখান থেকে ৪০ কিলোমিটার উত্তরের একটি এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর গাড়ি লক্ষ্য করে বন্দুকধারীদের হামলায় আরও এক ব্যক্তি নিহত হন।
advertisement
আরও পড়ুন: বলুন তো কে এই লোকটি? দুনিয়ার সবচেয়ে বড় প্রতারক! বেচে দিয়েছেন তাজমহল-পার্লামেন্ট!
বেলুচিস্তান প্রদশের বিভিন্ন এলাকায় ভোট চলাকালে গ্রেনেড হামলার খবর পাওয়া গেছে। যদিও ওইসব হামলার কারণে ভোট গ্রহণে কোনও বিঘ্ন ঘটেনি। হতাহতের কোনও ঘটনাও ঘটেনি বলে জানা গিয়েছে। এদিকে এই নির্বাচনে নওয়াজ শরিফ প্রথম থেকে কিছুটা এগিয়ে বলেও মত সেই দেশের মিডিয়ার।
আরও পড়ুন: রাজ্য সরকারের চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের বিরাট বেতন বৃদ্ধি! ৫০ হাজার কর্মীর মুখে হাসি, কত বাড়ল বেতন?
কারণ এই নির্বাচনে নেই ইমরান খান। নওয়াজ শরিফের প্রতিদ্বন্দ্বী শুধুমাত্র বিলাওয়াল ভুট্টো জরদারি। এই আবহে নির্বাচনের আগেই যেন ইসলামাবাদ দখলের লড়াইতে অনেকটা এগিয়ে নওয়াজের পিএমএল-এন। দেশ গভীর অর্থনৈতিক সংকটে, লাগামহীনভাবে বাড়ছে মুদ্রাস্ফীতি, সহিংসতা ও কারচুপির আশঙ্কার মধ্যেই পাকিস্তান জুড়ে বৃহস্পতিবার জাতীয় নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। যাতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ১৭ হাজারেরও বেশি প্রার্থী।