সোমবার এই দুই পুরস্কার বিজেতার নাম ঘোষণা করে নোবেল কমিটির বিচারকমণ্ডলী বলে, এই দুই ব্যক্তিত্বের গবেষণা ঐতিহাসিক আবিষ্কার। ঠান্ডা হোক বা গরম, প্রতিটি অনুভূতি ত্বক থেকে কী ভাবে মস্তিষ্কে পৌঁছে যায় তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন ওঁরা। আমাদের শরীরের বহিরঙ্গ অন্তরঙ্গের মধ্যে যোগাযোগ ঘটে চোখের পলকে। এর জন্য আমাদের খুব বেশি পরিশ্রম করতে হয় না। কোন স্নায়ু ঠিক কী পদক্ষেপ গ্রহণ করে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে তা এতদিন আমাদের খুব স্পষ্টভাবে জানা ছিল না।
advertisement
বিচারকমণ্ডলী তরফে আরও বলা হয়, ফরাসি দার্শনিক রেনে দেকার্ত প্রশ্ন তুলেছিলেন, কোন একটি বস্তু গরম না ঠান্ডা তা আমরা কী ভাবে নির্ধারণ করছি? সুদর্শন চিন্তা থেকেই উত্তর পাওয়া যায় কী ভাবে স্নায়ু কাজ করে।
কিন্তু বিষয়টা পুরোপুরি স্পষ্ট ছিল না। কী ভাবে একটি অনুভূতি জৈব সংকেতে পরিণত হয় তা বোঝার চেষ্টা করছিলেন বিজ্ঞানীরা। এই চলাচলের সূত্র খুঁজে বার করেছেন জুলিয়াস ও আর্ডেম।
আরও পড়ুন-জট কাটিয়ে জয় রাজ্যের! পুজোর আগেই হাজার হাজার ছাত্রছাত্রীর অ্যাকাউন্টে ঢুকবে টাকা!
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন যে কোন একটি চা কফির কাপ ঠান্ডা না গরম তা বুঝতে সাহায্য করছে একটি স্নায়ু। বিজ্ঞানীদের মত স্নায়ুর চিকিৎসায় এই আবিষ্কার এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।