আরও পড়ুন- ছুটির দিনে ঝোড়ো হাওয়া-বজ্রপাত! ২/৩ ঘণ্টার মধ্যেই বৃষ্টি নামতে পারে এই জেলাগুলিতে
এয়ারলাইন্সের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, টুইন অটার ৯এন-এইটি বিমানটিতে চারজন ভারতীয় নাগরিক (যারা মুম্বাই থেকে এসেছেন) ছাড়াও দুই জার্মান এবং ১৩ জন নেপালি যাত্রী ছিলেন। সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে পশ্চিম পাহাড়ি অঞ্চলের জোমসম বিমানবন্দরে বিমানটির অবতরণের কথা ছিল। পোখরা-জোমসোম বিমানপথের ঘোরপানির উপরে আকাশ থেকেই টাওয়ারের সঙ্গে ওই বিমানের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বলে জানিয়েছে এক সূত্র।
advertisement
জোমসোম বিমানবন্দরের একজন এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলারের মতে, জোমসোমের ঘাসায় একটি বিকট শব্দ শোনা গিয়েছে বলে খবর এসেছে যদিও তা নিশ্চিত করা যায়নি। নিখোঁজ বিমানের সন্ধানে নেপাল সরকার মুস্তাং ও পোখরা থেকে দু’টি বেসরকারি হেলিকপ্টার মোতায়েন করেছে। স্থলপথে অনুসন্ধান চালাতে নেপাল সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যদের পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন- ভক্তি দেখাতে গিয়ে পরিচ্ছন্নতা ভুলবেন না: তীর্থস্থানে দূষণ নিয়ে মোদির মন কি বাত!
নেপালে ‘বিস্তৃত অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট নেটওয়ার্ক’ রয়েছে তারা এয়ারের৷ “নেপালের অন্য কোনও এয়ারলাইন দূরবর্তী STOL (শর্ট টেকঅফ এবং ল্যান্ডিং) সেক্টরে আমাদের মতো ব্যাপকভাবে এবং ঘন ঘন যাতায়াত করে না। আমরা খাদ্যশস্য, ওষুধ, ত্রাণ সামগ্রী সহ অন্তঃস্থ অঞ্চলে প্রয়োজনীয় জিনিস সরবরাহ করি এবং উদ্ধারের উদ্দেশ্যে বিমান পরিচালনা করি,” বলা হয়েছে তারা এয়ারলাইন্সের ওয়েবসাইটে।
নেপাল বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতের আবাসস্থল। এর আগেও বিমান দুর্ঘটনার সাক্ষী রয়েছে নেপালের আকাশপথ। বিশেষ করে পরিবর্তনশীল আবহাওয়া এবং কঠিন পর্বতের অবস্থানের কারণে এই এলাকার আকাশে বিমান চালানো ঝুঁকিপূর্ণই।