ইতিহাসের পাতা ওল্টালে দেখা যাবে, ব্রিটেনের রাজনৈতিক ইতিহাসের মেয়াদে সবচেয়ে সংক্ষিপ্ততম সময়ের জন্য প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন ট্রাস৷ মাত্র ৪৫ দিন তিনি সে দেশের প্রধানমন্ত্রী পদের দায়িত্ব সামলেছেন৷ তাঁর নেতৃত্বে তৈরি সরকার যে যথেষ্ট টালমাটাল পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে, সে কথাও বোঝা গিয়েছিল, কারণ, কয়েকদিন আগেই পদত্যাগ করেছিলেন সে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুয়েলা ব্রেভারম্যান৷
advertisement
বরিস জনসন দায়িত্ব ছাড়ার পরেই জুলাই মাস থেকে নতুন করে লড়াইয়ের শুরু হয় ব্রিটেনে৷ সেখানে সামনাসামনি লড়তে হয়েছিল ব্রিটেনের প্রাক্তন চ্যান্সেলর এবং কোষাগারে ব্রিটেনের প্রাক্তন চ্যান্সেলর এবং কোষাগারের প্রধান সচিব ঋষি সুনক এবং ব্রিটিশ বিদেশমন্ত্রী লিজ ট্রাস। জনসন পদত্যাগের সঙ্গে সঙ্গে দলের অন্দরেই নতুন প্রধানমন্ত্রী খোঁজার প্রক্রিয়া শুরু করে দেয় কনজারভেটিভ পার্টি।
রাজনৈতিক মহলের কথায়, প্রথম থেকেই অনেকটা এগিয়ে ছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের পছন্দের প্রার্থী লিজ ট্রাস। শেষ বেশ কিছু মাস ধরে প্রধানমন্ত্রী পদে দুই পদপ্রার্থীই লাগাতার প্রচার চালিয়েছেন বিভিন্ন বিষয়কে সামনে রেখে।
ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধের কারণে ব্রিটেনের সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা সংকটের মধ্যে রয়েছেন, যা এই ভোটে বড় ভূমিকা পালন করে। নির্বাচনী প্রচারে লিজ ট্রাস বলেছিলেন, জিতলে তিনি অর্থনীতি পুনর্গঠনের জন্য কঠোর সিদ্ধান্ত নেবেন।
