কিন্তু সেই ব্যাখ্যা যুক্তিসঙ্গত না হওয়ায় এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে প্রচন্ড এবং মাধব কুমার নেপালের নেতৃত্বে হওয়া বৈঠকে। দিন চারেক আগে প্রচন্ড নেতৃত্বাধীন দলটি বালুওয়াতারে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে একটি চিঠি দিয়ে এসেছিল। এর আগে প্রচন্ডের নেতৃত্বে ভেঙে বেরিয়ে আসা ওই দল চেয়ারপারসন পদ থেকে সরিয়ে দিয়েছিল ওলিকে। তাঁর বিরুদ্ধে দলীয় সংস্কৃতি এবং আইন ভাঙার অভিযোগ আনা হয়েছিল।
advertisement
অতীতে ওলি ঠিক করেছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে ১১৯৯ করা হবে। এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার অন্যতম কারণ ছিল ওই কমিটির অধিকাংশ সদস্যই ওলির পক্ষে। ওই সিদ্ধান্ত গৃহীত হলে কেন্দ্রীয় কমিটিতে ব্যাকফুটে চলে যেত প্রচন্ড শিবির। কিন্তু নির্বাচন বা সমাবেশ ছাড়া এই প্রক্রিয়া কতটা আইনি তাই নিয়ে দ্বিমত ছিল পার্টির ভেতরেই। যাই হোক, নেপালে প্রচন্ড শীতে গনগনে উত্তাপের আঁচ ছড়াচ্ছে ওলি বনাম প্রচন্ড লড়াই।