আরও পড়ুন - Balochistan : অকথ্য অত্যাচার চালাচ্ছে পাক সেনা ! ভারতের সাহায্য প্রার্থনা বালুচ নেত্রীর
প্রথমে অচেতন করার পরে বানরটিকে মেরে ফেলা হয়। সরকারি একটি সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। জাপানি ম্যাকাক প্রজাতির ওই বানর দলের আক্রমণে ইয়ামাগুচি শহরে কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই কমপক্ষে ৫০ জনের মতো মানুষ আহত হয়েছেন। ম্যাকাক বানর জাপানের অনেক অংশেই দেখা যায়। ঘরবাড়িতে ঢোকা ও ফলমূল চুরি করার কারণে অনেকে তাদের উপদ্রব মনে করে।
advertisement
তবে ইয়ামাগুচি শহরের মতো এতগুলো হামলার ঘটনা অস্বাভাবিক। বেশিরভাগ আক্রমণই অবশ্য খামচি ও হালকা কামড়ের।প্রথমে শিশু ও নারীদের ওপর আক্রমণের পর বানরগুলো বৃদ্ধসহ প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদেরও হামলা করা শুরু করে। এর পর পুলিশ কর্তৃপক্ষ তাদের দমনে মাঠে নামে। তাতেও তাদের উপদ্রব কমেনি। পুলিশের অভিযানের মধ্যে পুরুষ একটি বানরকে মঙ্গলবার একটি বিদ্যালয়ের মাঠে দেখা যায়।
এসময় প্রশিক্ষিত শিকারীরা একে ধরে ফেলেন। বানরটিকে প্রথমে ওষুধ দিয়ে অচেতন করা হয়। এরপর যাচাই করে দেখা যায় সেটি গত কয়েক সপ্তাহে বাসিন্দাদের ওপর আক্রমণ চালানো বানরের একটি। হিংস্র হয়ে ওঠার কারণে পরে একে মেরে ফেলা হয়।
জাপানে একসময় ম্যাকাক প্রজাতির বানরের সংখ্যা কমে গিয়েছিল। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এদের সংখ্যা আবার বেড়ে গেছে। তবে এই বাঁদরকে মারা হলেও সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে ভবিষ্যতে বাঁদরের হাত থেকে বাঁচতে মানুষের কি কি করা উচিত। চোখে চোখ রাখতে বারণ, নিজেকে যত বড় সম্ভব করে দেখানো এবং অবশ্যই হাতে লাঠি রাখা।