কিছুক্ষণ পরে সেখান থেকে তাঁর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করেন আপৎকালীন পরিষেবা দফতরের কর্মীরা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় মৌলিনকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই তরুণীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মেলবোর্ন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে তোলা হলে তরুণীকে সোমবার পর্যন্ত পুলিশি হেপাজতে রাখার নির্দেশ দেন বিচারক। এরপরই বুধবার মৌলিনের শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে এবং রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, ওই তরুণীর বিরুদ্ধে নতুন করে চার্জ গঠন করা হবে, যেখানে হত্যার অভিযোগ আনা হবে।
advertisement
তরুণীর প্রতিবেশীদের দাবি, স্বাস্থ্য ও জন পরিষেবা দফতরের যে বাড়িটিতে মৌলিনকে পাওয়া গিয়েছিল, সেখানে ওই তরুণী একাই থাকেন। তবে তরুণীর কাছে প্রায়ই পুলিশকর্মীরা আসা-যাওয়া করতেন। স্বাস্থ্য ও জন পরিষেবা দফতরের মুখপাত্র জানিয়েছেন, রস কোর্ট এলাকার ওই বাড়িটি তাঁদের দফতরের মালিকানাধীন হলেও সেখানে দফতরের তরফ থেকে কাউকে থাকতে দেওয়া হয়নি। তা হলে কীভাবে ওই বাড়িতে তরুণী মৌলিনকে নিয়ে গেলেন? কেনই বা তাঁকে ওভাবে আঘাত করা হল? রহস্য ভেদ করতে তরুণীকে জেরা করছে পুলিশ।