কিন্তু তা মাত্র ১৩ কোটি টাকায় পেয়েছিলেন উজমা। জমি হস্তান্তরের জন্য ইসলামাবাদে রাজস্ব দপ্তরের আধিকারিকদের উপর চাপ দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। শুধু তাই নয়, জমির মালিকদেরও জলের দরে বেচতে বাধ্য করা হয়। ইতিমধ্যেই এব্যাপারে তাঁরা অভিযোগ দায়ের করেছেন। জানা গিয়েছে, থাল খালের জলের সাহায্যে লায়াহ জেলার পতিত জমিকে চাষযোগ্য করে তোলার উদ্যোগ নিয়েছিল প্রশাসন। এই প্রকল্পে আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা করেছিল এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক।
advertisement
পাক দুর্নীতি দমন শাখার দাবি, তৎকালীন ক্ষমতাসীন দল পিটিআই প্রধানের বোন আগে থেকেই এই প্রকল্পের কথা জানতেন। সেজন্য জমি হাতাতে স্বামীর সঙ্গে মিলে তিনি মালিকদের চাপ দিয়েছিলেন। আর এই গোটা কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ‘কাপ্তান’। এই সংক্রান্ত মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আজ, সোমবার শাখার সদর দপ্তরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে ইমরানকে।
একই দিনে উজমা ও তাঁর স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন দুর্নীতি দমন শাখার ডিজি। প্রসঙ্গত, গত ১৬ জুন ইমরান হাজিরা দিতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তিনি আসেননি। ইমরান শিবিরের দাবি, সাধারণ নির্বাচনের আগে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে কোণঠাসা করাই লক্ষ্য শাসক শিবিরের।
এজন্য তাঁর বিরুদ্ধে ভুয়ো মামলা সাজানো হচ্ছে। ইমরান দাবি করেছেন শরিফ প্রশাসন নিজেরা দুর্নীতি পরায়ণ। নিজেরা দেশের মানুষের অবস্থা খারাপ করেছেন। তিনি এই লড়াইয়ের শেষ দেখে ছাড়বেন।