তাঁদের পেটারনিটি ফোটোশ্যুট মন জয় করেছে নেটিজেনদের। জানিয়েছেন, প্রচলিত ধারা ও রাতিনীতি মেনে তাঁরা সুখবর চাউর করেননি। জানতেন শুধু ঘনিষ্ঠ পাঁচ ছ’ জন। ধৈর্য ধরে গোপন করে রেখেছিলেন।
আদিত্য জানিয়েছেন প্রথম থেকেই তাঁরা সন্তান পেতে চেয়েছেন। প্রথম ডেটে গিয়েই নাকি বিয়ে, সন্তান লাভের কথা আলোচনা করেছিলেন তাঁরা। অনেক সময় এই প্রশ্নে বিচ্ছেদ হয়ে যায়। কিন্তু এই প্রসঙ্গই তাঁদের সম্পর্ক মজবুত করেছে বলে দাবি আদিত্যর।
advertisement
আরও পড়ুন : ৯৮ বছর বয়সে জেল থেকে মুক্তি, ফেয়ারওয়েলের পর পৌঁছে দেওয়া হল বাড়িতে, রইল মর্মস্পর্শী ভিডিও
ভবিষ্যতে তাঁদের জীবনে কী কী পরিবর্তন আসবে, এই নিয়েই ভেবে চলেছেন দুই যুবক। বাকি সব জুটির মতো তাঁরাও মাদার্স ডে, ফাদার্স ডে এবং বাকি সব ছুটি উদযাপন করেন।
পরিবার পরিকল্পনার শুরুতে তাঁরা জানতেনই না কীভাবে এগোবেন। কোথায় কীভাবে কাজ করবেন, কত খরচ-কোনও কিছু নিয়েই তাঁদের ধারণা ছিল না। প্রায় এক বছর ধরে চিন্তা ভাবনা ও আলোচনার পর তাঁরা এগিয়েছেন এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এক বার প্রক্রিয়া শুরু হতেই ধীরে ধীরে তাঁরা সব কিছু শিখে নিয়েছেন। এই জুটির বিয়ের আয়োজন ছিল প্রায় রূপকথার মতো। তৃতীয় বিবাহবার্ষিকী উদযাপন করে সামাজিক মাধ্যমে আদিত্য লেখেন, "আমার একটা স্বপ্ন ছিল এবং সেটা সত্যি হয়েছে। এখন এটা আমি ভালবাসার সঙ্গে উদযাপন করি। এবং আমি বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডকে প্রতি মুহূর্তে ধন্যবাদ দিই, আমার কাছে অমিতকে পাঠানোর জন্য।"