নাহেল এম-এর ঠাকুমা নাদিয়া বিক্ষোভকারীদের শান্তি বজায় রাখতে এবং হিংসা বন্ধ করতে আবেদন জানিয়েছেন। ফ্রান্সের বিএফএম টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তাঁর দাবি নাহেলের মৃত্যুকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘‘নাহেলের অজুহাতে তারা হিংসা করছে। নাহেল মারা গেছে। সে আর পৃথিবীতে নেই।’’
আরও পড়ুন – Weather Alert: বঙ্গোপসাগরে তৈরি একটা নয় দুটো সাইক্লোনিক সার্কুলেশন, আবহাওয়ার বড়সড় আপডেট
advertisement
আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্যে হিংসা বন্ধের আবেদন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘‘থামুন! দাঙ্গা করবেন না। আমি চাই না ওরা দোকানপাট ভাঙচুর করুক। স্কুল ভাঙবেন না, বাস নষ্ট করবেন না, আমার মতো মা-ঠাকুমারা বাসে যাতায়াত করেন।’’
প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সরকার পাঁচ দিনের হিংসাত্মক বিক্ষোভের থামাতে বদ্ধপরিকর৷ রাস্তা কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে৷ বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় লড়াই হচ্ছে৷
যখন থেকে ১৭ বছর বয়সী নাহেল এম মঙ্গলবার প্যারিসের শহরতলির নান্তেরে ট্রাফিক চেকের সময় একজন অফিসারের গুলিতে নিহত হয়েছেন। আলজেরিয়ান বংশোদ্ভূত নাহেল এম হত্যাকাণ্ড ফরাসি পুলিশের বিরুদ্ধে প্রাতিষ্ঠানিক বর্ণবিদ্বেষের পুরনো অভিযোগ পুনরুজ্জীবিত হয়েছে। সংগঠনগুলো বলছে সবসময়েই সংখ্যালঘুদের টার্গেট করা হয়।
দাঙ্গা আটকানো ম্যাক্রোর সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ
২০১৭ সালে ক্ষমতায় আসার পর এটা রাষ্ট্রপতি ম্যাক্রোঁর সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলির হয়ে উঠেছে। চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গত দুই রাত ধরে সারাদেশে ৪৫,০০০ পুলিশ ও জেনারেলের পাশাপাশি হেলিকপ্টার ও সাঁজোয়া গাড়ি মোতায়েন হয়েছে৷