এক্সপ্রেস ট্রিবিউন পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইমরান খান উপহার হিসেবে যে নেকলেসটি পেয়েছিলন তা তোশা-খানা বা রাষ্ট্রীয় উপহার ভাণ্ডারে পাঠাননি। তবে তাঁর প্রাক্তন বিশেষ সহকারী জুলফিকার বুখারিকে এই নেকলেসটি দেওয়া হয়, যেটি তিনি লাহোরের একজনের কাছে ১৮ কোটি টাকায় বেচে দেন।
আরও পড়ুন- ভারতের কোন কোন অভিনেত্রীর প্রেমে পড়েছেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান?
advertisement
ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এফআইএ) ইমরান খানের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তারা অভিযোগ তুলেছে যে তাঁর আমলে উপহার হিসাবে পাওয়া একটি দামী নেকলেস রাষ্ট্রীয় উপহার ভাণ্ডারে জমা দেওয়ার পরিবর্তে একজনের কাছে ১৮ কোটি টাকায় বিক্রি করা হয়েছে, জানিয়েছে সূত্র।
রাষ্ট্রের তরফে যে উপহার দেওয়া হয় তা ইচ্ছে করলে কেউ নিজের কাছে রাখতেই পারেন তবে তার জন্য ওই উপহারের অর্ধেক মূল্য পরিশোধ করে দিতে হবে। কিন্তু গত সপ্তাহেই সংসদে অনাস্থা ভোটে হেরে যাওয়া ইমরান খান জাতীয় কোষাগারে মাত্র কয়েক লাখ টাকা জমা দিয়েছেন যা বেআইনি, বলা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে।
আরও পড়ুন- "জম্মু কাশ্মীর ইস্যুর নিষ্পত্তি" চান নতুন পাক প্রধানমন্ত্রী! ট্যুইট মোদিকে
আইন অনুযায়ী, রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তাদের তোশা-খানায় বিশিষ্ট ব্যক্তিদের কাছ থেকে পাওয়া উপহার জমা দিতে হয়। তাঁরা যদি উপহার জমা দিতে ব্যর্থ হন বা উপহারের মূল্যের অন্তত অর্ধেক পরিমাণও জমা না দেন তবে এটি একটি বেআইনি কাজ।
