TRENDING:

Literacy Test: সন্তান ৮ জন, ৮৭ বছর বয়সে জীবনে প্রথম বার লেখাপড়া শিখলেন ১৩ নাতিনাতনির এই ঠাকুমা

Last Updated:

Literacy Test: সামাজিক নিয়মে বিয়ে হয়েছিল ১৮ বছর বয়সে। সাংসারিক জীবনে ৮ সন্তানের মা হয়েছেন। এখন তাঁর ১৩ জন নাতি নাতনি।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কায়রো : লেখাপড়া শুরুর জন্য বয়স কোনও বাধাই নয়। সেকথা প্রমাণ করলেন মিশরের জুবাইদা আবদেল আলি। ৮৭ বছর বয়সি এই বৃদ্ধা জীবনে প্রথম বার স্কুলে গেলেন। প্রাথমিক স্কুলে বসে নিজের নাতি নাতনিদের থেকেও ছোট বাচ্চাদের সঙ্গে পড়াশোনা করছেন তিনি। মিশরের নীলনদ বদ্বীপের প্রদেশের এই ছবিতে তাজ্জব নেটদুনিয়া। শৈশবেই পড়াশোনা শুরু করতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু বাধা দিয়েছিলেন বাবা। বলেছিলেন, তিনি কন্যাসন্তানকে পড়াবেন না। তার পর আর স্কুলে যাওয়া হয়নি জুবাইদার। সামাজিক নিয়মে বিয়ে হয়েছিল ১৮ বছর বয়সে। সাংসারিক জীবনে ৮ সন্তানের মা হয়েছেন। এখন তাঁর ১৩ জন নাতি নাতনি।
advertisement

কিন্তু জীবনের শত টানাপড়েনেও লেখাপড়ার ইচ্ছে চলে যায়নি তাঁর মন থেকে। এমনকি, তিনি নিশ্চিত করেছেন যাতে তাঁর মেয়েরা শিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত না হয়। ছেলেদের পাশাপাশি স্কুলে পাঠিয়েছেন মেয়েদেরও। যাতে মেয়েরা স্কুল থেকে বেরিয়ে গিয়ে পড়াশোনায় ফাঁকি না দেয়, তার জন্য জুবাইদা ছিলেন সদা সচেষ্ট। মেয়েদের স্কুলের সামনে বসে পড়তেন টুকিটাকি জিনিস নিয়ে। বিক্রি করে সামান্য উপার্জন হত। আবার স্কুলের দিকে থাকত নজরও।

advertisement

আরও পড়ুন :  কাজের বাড়িতে সকলকে মিষ্টিমুখ করালেন পরিচারিকা, কারণ জানলে আপনার চোখেও জল আসবে

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
শেষ সুবর্ণ সুযোগ! হাতছাড়া হলে কেঁদে কুল পাবেন না...
আরও দেখুন

অবশেষে জীবনের উপান্তে পৌঁছে পড়াশোনার সুযোগ পেলেন জুবাইদা। মিশর সরকারের উদ্যোগে নিরক্ষরতা দূরীকরণ প্রকল্পে তাঁর কাছে অক্ষরজ্ঞানের সুযোগ এল। এ বার আর এই সুযোগ হাতছাড়া নয়। গত বছর সেপ্টেম্বরে তিনি প্রথম বার স্কুলে যান। এই প্রকল্পে গত বছর জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মিশর জুড়ে মোট ৯ হাজার শিক্ষাকেন্দ্র চলেছে।

বাংলা খবর/ খবর/বিদেশ/
Literacy Test: সন্তান ৮ জন, ৮৭ বছর বয়সে জীবনে প্রথম বার লেখাপড়া শিখলেন ১৩ নাতিনাতনির এই ঠাকুমা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল