সম্প্রতি এক সিএনএন রিপোর্টার মন্তব্য করেন যে, যদিও ট্যুইটারে ফলোয়িং-এর সংখ্যা খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ মাপকাঠি নয়, তবু ট্রাম্পের ফলোয়ারের সংখ্যার বিপুল পতন বেশ লক্ষ্য করার মতো বিষয়।তিনি তাঁর ট্যুইটার পেজে বলেছেন, “ফ্যাক্টবেস গত ১১ দিনে এই পতন লিপিবদ্ধ করেছে”। ফ্যাক্টবেসের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ১২ দিনে (নভেম্বর ১৮- নভেম্বর ৩০), ফলোয়ারের সংখ্যা কমেছে প্রচুর।
advertisement
এই মুহূর্তে মাত্র ৮৮.৮ মিলিয়ন ফলোয়ার নিয়েও ট্রাম্প তাঁর টুইটে কিছু ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে চলেছেন ভোটের কড়াকড়ি, জালিয়াতি এবং ভোটে তিনি কি ভাবে জয়ী হয়েছেন সে বিষয়ে। এমনকি গতকাল নিজের একটি ট্যুইটে তিনি অভিযোগ এনেছেন যে, “আমাদের হেরে যাওয়ার কোনও অবকাশই ছিল না”।
ভোটে জালিয়াতির কোনও প্রমাণ দিতে না পারা সত্বেও ট্রাম্প বার বার নিজের টুইটে বলতে চেয়েছেন যে, নভেম্বর ৩-এর ভোটে রিপাব্লিকানরা আদৌ হেরে যায়নি।টুইটার কর্তৃপক্ষ একাধিকবার তাঁর ট্যুইট বিচার করে, পোস্ট গুলিকে বিতর্কিত বলে দাগিয়ে দিয়েছে।কিন্তু এতো কিছুর পরেও রিপাব্লিকান প্রেসিডেন্ট দমে যাবার পাত্র নন।
এবারের ভোটের ফলাফল অনুযায়ী দুই দলের ভোট প্রাপ্তি সংখ্যায় খুব কাছাকাছি ছিল না। জো বাইডেন প্রথম রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী, যে ৮০ মিলিয়নেরও বেশি ভোটে জিতেছেন। এই মুহূর্তে বাইডেনের ফ্লোয়ারের সংখ্যা ২০.২ মিলিয়নেরও বেশি। সোশ্যাল বেকারস-এর তথ্য অনুযায়ী, এই সংখ্যা আরও বাড়ছে।
ANTARA DEY