জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার ভোরে পুলিশ ধরে নিয়ে যায় এবং তাঁকে ক্ল্যাসিক্যাল গানের বিকৃত উপস্থাপনা বন্ধ করতে বলে, যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। তবে হিরো আলমের অভিযোগ, 'পুলিশ মানসিক নির্যাতন করেছে'। তবে তাঁর স্বপক্ষের যুক্তি, 'তিনি গাইতে ভালবাসেন। তাঁর গানও অনুরাগীরা ভালবাসেন। তাই নিজের ইউটিউব চ্যানেলে গান প্রকাশ করেন। ইদানীং তাতেও বাদ সাধছেন অন্য ইউটিউবাররা।' হিরো আলমের দাবি, তাঁকে তিরস্কার করা হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং কাজী নজরুল ইসলামের দুটি গান গাওয়ার জন্য।'
advertisement
আরও পড়ুন: ঘুম ভাঙতেই জেরা শুরু, ঘুরবে তদন্তের মোড়! আজ ফের পার্থ-অর্পিতাকে আদালতে পেশ
আলম বলেন, "গত সপ্তাহে পুলিশ তাঁকে মানসিকভাবে নির্যাতন করেছেন এবং পুলিশ তাকে ক্লাসিক্যাল গান করা বন্ধ করতে বলেছেন। এমনকি তাঁকে দিয়ে ক্ষমা চাওয়ানো হয়েছে।" তাঁর দাবি, সকাল ৬টা থেকে পুলিশ আট ঘণ্টা আটকে রেখেছিল। তাঁরা আমাকে জিজ্ঞাসা করেছেন আমি কেন রবীন্দ্রনাথ এবং নজরুলের গান গাই।”
এ প্রসঙ্গে ঢাকার প্রধান গোয়েন্দা হারুন উর রশিদ জানিয়েছেন, হিরো আলম তাঁর ভিডিওতে অনুমতি ছাড়াই ক্লাসিক্যাল গান গাওয়ার জন্য এবং পুলিশের ইউনিফর্ম পরার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। তিনি আরও বলেন, হিরো আলম নিজে স্বীকার করেছেন তিনি বিকৃতভাবে গানের উপস্থাপন করেছেন এবং আমাদের আশ্বস্ত করেছেন তার পুনরাবৃত্তি হবে না।"