গভীর অবসাদে ভুগতে শুরু করেছিলেন নোয়া। শনিবার ইনস্টাগ্রামে জানালেন, "বড়জোর ১০ দিন। এর মধ্যেই আমি মরব।" পরের দিনই একটি সরকারি ক্লিনিকে মৃত্যু হয় নোয়ার । নেদারল্যান্ডস সরকারই নোয়াকে সাহায্য করে তাঁর স্বেচ্ছামৃত্যুর সিদ্ধান্তকে কার্যকর করতে। ২০০১ সালের 'টার্মিনেশন অফ লাইফ অন রিকোয়েস্ট অ্যান্ড অ্যাসিস্টেড সুইসাইড অ্যাক্ট' অনুযায়ী যা নেদারল্যান্ডসে বৈধ। সরকারি চিকিৎসক লিখলেন, "মানসিক যন্ত্রণা সহ্য করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছিলেন নোয়া।"
advertisement
তার ঠিক আগের দিন, গত শনিবার নোয়া ডাচ ভাষায় তাঁর নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে একটি পোস্টে লিখেছিলেন, "বছরের পর বছর ধরে লড়াই করার পর আমি শেষ হয়ে গিয়েছি। কয়েক দিন ধরে আমি কিছুই খাচ্ছি না। জলও না। অনেক বার ভেবে দেখেছি, অনেকের সঙ্গে কথা বলেছি। তার পর এটাই ঠিক করেছি, স্বেচ্ছামৃত্যুর পথ বেছে নেব। যন্ত্রণা সহ্য করার ক্ষমতা আমি একেবারেই হারিয়ে ফেলেছি। সব শেষ হয়ে গিয়েছে আমার।"
নোয়ার ইনস্টাগ্রাম পোস্টের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর জন্য সহানুভূতির ঝড় তো উঠেছেই, কেন নেদারল্যান্ডস সরকার তাঁকে স্বেচ্ছামৃত্যুর সিদ্ধান্ত থেকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করল না, তা নিয়েও সমালোচনার খামতি থাকেনি।
অন্য ভিডিও দেখুন--সুযোগ পেলে কোন ক্রিকেটারকে ‘কিডন্যাপ’ ? নিউজ18 বাংলার স্টুডিওতে অকপট আড্ডায় তারকা জুটি