এই অবস্থায় মার্কিন সংবাদমাধ্যমের একাংশ মনে করছেন চিন সেনার মধ্যোও মৃতের সংখ্যাটা নেহাত কম নয়। মার্কিন গোয়েন্দারা মনে করছেন, অন্তত ৩৫ জন মার্কিন সেনার মৃত্যু হয়েছে ভারতের প্রত্যাঘাতে।
ইউএস নিউজের প্রতিবেদনেও এই সংঘাতের প্রেক্ষাপটকে বর্ণনা করতে গিয়ে লিখেছে, পূর্ব নির্ধারিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পূর্ব লাদাখের বিভিন্ন অংশ থেকে সেনা সরাচ্ছিল ভারত-চিন দুই পক্ষই। চিন কোনও অজ্ঞাত কারণে গলওয়ান থেকে সেনা সরাতে চায়নি। এই আবহে সরাসরি কথা বলার জন্য চিন শিবিরে যান কর্নেল সন্তোষ বাবু। বেশ অনেকক্ষণ কর্নেল বাবু সেনা কমানোর বিষয়ে বৈঠক করেন চিনা সেনার সঙ্গে। বৈঠকের মিটতেই আঘাত করে চিন। কর্নেল বাবু-সহ তাঁর রেঞ্জিমেন্টের বহু জওয়ানের উপর হামলা চলে।
advertisement
সূত্রের খবর চিনা বাহিনী কাঁটাতার জড়ানো রড ও পাথর ব্যবহার করেছিল নিরস্ত্র ভারতীয় জওয়ানদের মারতে। তবে ভারতীয় জওয়ানরাও হাত গুটিয়ে বসে থাকেনি। পাল্টা প্রত্যাঘাত করেছে। চিন সেনার অস্ত্রেই তাদের ঘায়েল করেছে। অনেকে বিপদের মুখে সমর্পণ না করে প্রাণ বাঁচানোর তাগিদে নদীতেও ঝাঁপ মারতে বাধ্য হয়েছেন।