কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গড়করি আরও জানান, সরকার সুনিশ্চিত করছে, ভবিষ্যতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পক্ষেত্রেও যাতে কোনও চিনা সংস্থা মাথা গলাতে না পারে।
advertisement
গলওয়ান উপত্যকায় চিনের হঠাৎ আগ্রাসনে কুড়ি ভারতীয় সেনার মৃত্যু রাতারাতি বদলে দিয়েছে ভারত চিনের অঙ্ক। প্রাথমিক ভাবে উত্তেজনা প্রশমনের রাস্তা বেছে নিয়েছিল ভারত, কিন্তু কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই আগ্রাসনকে হালকা ভাবে নেয়নি ভারত। তাই একে একে চিনকে কোনঠাসা করার পদক্ষেপ নেবে সরকার। সীমান্তে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা, চিনা অ্যাপ বাতিল করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে ইতিমধ্যেই। এই উত্তপ্ত আবহে সড়ক মন্ত্রীর ঘোষণা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন অনেকে।
এ দিন নীতিন গড়কড়ি পিটিআই-কে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, " আমরা কোনও ভাবেই কোনও চিনা সংস্থাকে রাস্তা নির্মাণের বরাত দেবো না। এ বিষয়ে কড়া সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এমনকী কোনও যৌথ প্রকল্পেও চিনা সংস্থকে শরিক করা হবে না।
তিনি আরও জানাচ্ছেন, খুব শিগগিরই সড়ক নির্মাণ প্রকল্পে চিনের জন্য আনুষ্ঠানিক নিষেধাজ্ঞা জারি করার পাশাপাশি ভারতীয় সংস্থাগুলির জন্য নিয়মকানুন শিথিল করা হবে।
কিন্তু এই মুহূর্তে যে প্রকল্পগুলি চলছে, যেখানে শরিক চিন, তার কী হবে? প্রশ্নের উত্তরে গডকড়ি বলেন, পূর্ববর্তী টেন্ডারগুলি নিয়ে মাথা ঘামাবে না সরকার। বর্তমানে এবং ভবিষ্যতে নতুন কোনও টেন্ডার দেওয়া হবে না।