সেই সঙ্গে লক্ষী লাভের আশায় বুক বাঁধছেন ভাঁড় তৈরির কারিগররা। শেওড়াফুলির এক ভাঁড় তৈরির কারিগর জানান, তিনি এবং তার স্ত্রী দুজনে মিলে ভাঁড় তৈরি করেন বেশ কিছু বছর ধরে তাদের ব্যবসা অথই জলে পড়েছিল। কিন্তু ইদানিং একটু চাহিদা বেড়েছে।
আরও পড়ুনঃ মেহুলির সোনা জয়, আনন্দের হাওয়া বৈদ্যবাটির বাড়িতে!
advertisement
তাদের আশা আগামী দিনে পুরোপুরি যদি প্লাস্টিক ও থার্মোকলের ব্যবহার বন্ধ হয় তাহলে হয়তো কিছুটা লাভের মুখ দেখতে পাবেন তারা। হুগলির এক চা দোকানি জানান, খরিদ্দাররা এসে মাটির ভাঁড়ই প্রথমে খোঁজেন। তাই তার দোকানে মাটির ভাঁড় ই চলে। খরিদ্দারদের দাবি ভড়ের চা নাকি বেশি সুস্বাদু হয়।
আরও পড়ুনঃ আবার আতঙ্ক! জেলার উদ্বেগ বাড়াচ্ছে স্ক্রাব টাইফাস, আক্রান্ত ১৫
ভাঁড়ের মূল্য একটি বেশি পড়লেও সেটি পুষিয়ে যায় তাদের বিক্রির উপর। চা খেতে আসা স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, তার চায়ের নেশা রয়েছে। কিন্তু তারপরেও যদি কোন দোকানে ভাঁড় না থাকে তাহলে তিনি সেখান থেকে চা খান না। ইদানিং চায়ের দোকানগুলিতে ভাঁড়ের চাহিদা বাড়ায় লক্ষী লাভের আশায় রয়েছেন কারিগররা।
Rahi Haldar