হুগলি জেলার শিয়াখালার একটি প্রতিষ্ঠিত বেকারি শিল্পীর ম্যানেজার বলছেন বর্তমানে কেকের চাহিদা বেশ বৃদ্ধি পেয়েছে। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে এখন মানুষ কেক কেটে সেলিব্রেট করছেন। এখন মিষ্টির সঙ্গে সঙ্গে আত্মীয়ের বাড়িতে কেক, পেস্ট্রি নিয়ে যাওয়াও অনেকে অভ্যাস করে ফেলেছেন। আর বড়দিনে বিগত কয়েক বছরে কেক-পেস্ট্রির চাহিদা বেশ খানিকটা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে বড়দিনে কেকের স্বাদ বজায় রাখাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ প্রস্তুতকারকদের কাছে। কারণ বাঙালির বড়দিন উদযাপন কাজু, কিশমিশ আর মোরব্বায় ঠাসা ফ্রুট কেক ছাড়া অসমাপ্ত। সেই কেক তৈরির খরচে এবছর যেন কিছুতেই লাগাম টানা যাচ্ছে না।
advertisement
দু’বছর আগেও বড়দিনের বাজার খুব খারাপ ছিল। এখন সেই দুঃসহ পর্ব মিটেছে। কিন্তু জিনিপত্রের দাম আকাশ ছোঁয়া বলে বিক্রিবাটা তে বেশ প্রভাব পড়বে বলে অনুমান করছে প্রস্তুতকারকরা। চড়া মূল্যবৃদ্ধির জন্য জিনিসের গুণমান বজায় রেখে সুস্বাদু কেক ক্রেতাদের মুখে তুলে দিতে নাজেহাল হতে হচ্ছে প্রস্তুতকারকদের।
আরও পড়ুন: ইন্ডিয়া জোটের নেত্রী মমতা? প্রস্তাব নিয়ে ‘আলোচনা’ চান অভিষেক! বললেন, ‘এই ভুলটি…’
মধ্যবিত্তের চেনা ব্র্যান্ড আর রোজকার ব্যবহারের কেকের বাজার অবশ্য অতটা খারাপ নয়। বিক্রিবাটায় খুব একটা ঘাটতি হয়নি বলে জানাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। তবে এখন দেখার আগামী দিনে এই ২৫ শে ডিসেম্বর কতটা বিক্রি বাটা হয় সেটাই এখন দেখার তাকিয়ে প্রস্তুতকারক থেকে ব্যবসায়ী।
রাহী হালদার





