কী কী থাকছে মেন্যুতে? প্রথমেই বলে রাখা ভাল যে, মেন্যু থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে তন্দুরি রুটি। কারণ এটা সাধারণত ঘরোয়া খাবারের তালিকায় পড়ে না। ফলে রকমারি রুটির তালিকায় থাকছে ‘মক্কি রোটি’, ‘দাদিওয়ালি তাওয়া পরাঠা’, ‘কাচ্চি-মেথি ওয়ালি রোটি’, ‘বেসন তে পিয়াজ হরি মির্চ পিয়াজ কা পুঢ়া’। এর সঙ্গে সঙ্গত দিতে মেইন কোর্সে রাখা হয়েছে ‘সরসোঁ সাগ মাধানি ওয়ালা’, ‘বচা কাঠাল ফ্রাই’, ‘বৈঙ্গন দা ভর্তা বড়িওয়ালা’, ‘গোবি-আলু দানথাল’, ‘আলু অমৃতসর দি ওয়াদিয়াঁ’, ‘মিট গোঙ্গলু বেলি রাম’, ‘সিংঘাড়া ফিশ ফ্রাই’, ‘মা ছোলেয়াঁ দি ডাল’, ‘জিরা পিয়াজ পোলাও’ এবং আরও অনেক কিছু।
advertisement
এ-ছাড়া থাকছে ‘বুন্দি রায়তা’, ‘পাপড় অওর ফ্রায়েড ফুল ওয়াদিয়া’, ‘গ্রিন চাটনি’, ‘গোবি গাজর শালগম আচার’, ‘আম কা আচার’ এবং ‘মাক্কা পিয়াজ নিম্বু হরি মির্চ’। তবে এলাহি খাবারের শেষে মিষ্টি না-হলে কি চলে? গুরুদ্বারে যেমন আটার হালুয়া দেওয়া হয়, শ্যেফ এই মেন্যুতেও তেমন ভাবে রেখেছেন ‘আট্টে কা হালওয়া’। সেই সঙ্গে থাকবে মনভোলানো ‘গরম দুধ জলেবি-ও’।
এই প্রসঙ্গে তাজ সিটি সেন্টার নিউটাউনের জেনারেল ম্যানেজার সৌরভ ঘোষাল বলেন, “সিটি অফ জয় কলকাতা শহরে ‘সাডা কসবা’-র মতো উৎসবের আয়োজন করতে পেরে আমরা সত্যিই আনন্দিত। এখানে পঞ্জাবের আটপৌরে ঘরোয়া খানার স্বাদ উপভোগ করতে পারবেন অতিথিরা। আমরা বিশ্বাস করি যে, ১০ দিন ব্যাপী চলা এই খাদ্য উৎসবের মাধ্যমে অতিথিদের এক অন্য ধারার খাবারের সম্পর্কে অভিজ্ঞতা হবে।”