পুজোর আর কটা মাত্র দিন। কলকাতার রাস্তায় সেজে উঠছে মণ্ডপগুলো। বাঁশ, কাঠ, কাপড় দিয়ে তৈরি হচ্ছে কাঠামো। এরপর রঙের ছোঁয়ায়, আলোর জৌলুসে আর বিভিন্ন সামগ্রী দিয়ে থিমভাবনায় কাঠামো ঢাকা পড়বে। তখন দর্শকদের জন্য মণ্ডপ একেবারে তৈরি। ঠাকুর দেখার ভিড় থেকে শোনা যাবে বাহবাও। কিন্তু, এই মণ্ডপ সাজিয়ে তুলতে যাঁরা দিনরাত কাজ করছেন, তাঁদের কথা ক’জন জানেন? মাসের পর মাস বাড়ি ছেড়ে তাঁরা পড়ে থাকেন মণ্ডপের কাজে। নেপথ্যের কারিগরদের আদৌ কেউ চেনেন? থিম, মণ্ডপ আর প্রতিমার প্রশংসা সবাই করেন, পুরস্কারও আসে। তবে যাঁদের জন্য এই নামডাক, তাঁদের নাম কেউ জানে না। এবার সেই কারিগরদের জীবনই ফুটিয়ে তোলা হবে পার্ক সার্কাস সর্বজনীন দুর্গোৎসব উদ্দীপনীতে।
advertisement
নেপথ্যে যাঁরা না থাকলে এই বিশাল কর্মযজ্ঞ সম্ভব হত না, তাঁদের সম্মান জানাতেই থিম ভেবেছেন শিল্পী।
নেপথ্যের কারিগরদের জীবনের ওঠাপড়াকে মানিয়ে নিতে হয়। পেট যে বড় বালাই। কারিগররা নিজেরাই এবার নিজেদের জীবন ফুটিয়ে তুলছেন পার্ক সার্কাস সর্বজনীন দুর্গোৎসব উদ্দীপনীতে।
- নেপথ্যের কারিগরদের চেনা
- পার্কসার্কাস সর্বজনীন দুর্গোৎসব
- মণ্ডপের জৌলুস প্রশংসা পায়
- মণ্ডপের কারিগররা আড়ালে থেকে যান
- কারিগরদের জীবন ফুটে উঠছে মণ্ডপে