৮০-র দশকে জালান তাঁর পারিবারিক বিজনেস কলকাতায় শুরু করেছিলেন। ২০০৩ সালে কলকাতায় কানোই পেপার অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজকে (Kanoi Paper and Industries) দাঁড় করিয়ে পরে তার নতুন নাম দিয়েছিলেন অ্যাজিও পেপার (Agio Paper)। বর্তমানে এই কোম্পানি ছত্তিসগঢ়-এর বিলাসপুরে রয়েছে। এর পর তিনি দুবাই চলে যান এবং রিয়েল এস্টেট সেক্টরে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। এই সংস্থা বর্তমানে উজবেকিস্তানে বেড়ে উঠছে।
advertisement
Business World-এর মতে, ২০১৫ সালে, জালান অ্যাসোসিয়েটস হেলথ সার্ভিসেস (Associates Health Services) নামে একটি কোম্পানির ৭৫ কোটির শেয়ার হোল্ডার হন। এই কোম্পানি ড. নরেশ ত্রিহান-এর (Dr Naresh Trehan) ছিল। ত্রিহান জালানকে দিয়ে দুবাইতে একটি হাসপাতাল চালু করার পরিকল্পনা করেছিলেন, কিন্তু পরে এই পরিকল্পনা কাজে আসেনি।
অন্যদিনে নাম উঠে এসেছে ক্যালরক ক্যাপিটাল-এর মালিক ফ্লোরিয়ান ফ্রিটস-এর (Florian Fritsch)। এই সংস্থার সদর দফতর লন্ডনে। এটাও একটা রিয়েল এস্টেট কোম্পানি। সংস্থার ওয়েবসাইট অনুযায়ী বিনিয়োগ সংক্রান্ত বিশেষ ক্ষেত্রে এর অবদান রয়েছে। এই সংস্থা ও এর পার্টনাররা ফিনান্স, মার্কেটিং, ম্যানেজেরিয়াল বিনিয়োগের ক্ষেত্রে পরামর্শ দেয়। পুরো টিম ২০ বছর ধরে এই পরিষেবা দিয়ে আসছে।
জেট এয়ারওয়েজ স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (State Bank of India), ইয়েস ব্যাঙ্ক (Yes Bank), পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক (Punjab National Bank), আইডিবিআই ব্যাঙ্ক (IDBI Bank) সহ আরও অন্য ঋণদাতাদের ৭.৪০৭ কোটির দাবি পূরণ করতে রাজি হয়েছে। নতুন পরিচালনা কমিটি ৩০টি বিমান নিয়ে ফের বিমান পরিষেবা চালু করার পরিকল্পনা করছে। বিমান সংস্থাটি ফের চালু করার জন্য সমস্ত নিয়ামক সংস্থার কাছ থেকে প্রয়োজনীয় অনুমোদন পেতে কনসর্টিয়ামকে ৯০ দিন দেওয়া হয়েছে।