আরও পড়ুনঃ ডিজিটাল অ্যারেস্টের শিকার প্রাক্তন জওয়ান, কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ১
‘ঝলক দিখলা জা সিজন ১১’-র ভিডিও ছিল সেটি। সেই শোয়ে ধনশ্রীর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন যুজবেন্দ্র। সেখানেই তিনি ফাঁস করেছিলেন যে, প্রতিবার ঝগড়া হওয়ার পর ক্ষতিপূরণ হিসেবে হিরে চেয়ে নেন। আসলে সঞ্চালক ঋত্বিক ধঞ্জানি এবং গওহর খান এই জুটিকে একটি প্রতিযোগিতার জন্য ডেকেছিলেন। যেখানে রহস্যজনক শব্দ লেখা প্ল্যাকার্ড ধরে রাখার কথা ছিল। ধনশ্রীর পালা আসতেই দেখা যায়, তাঁর প্ল্যাকার্ডে লেখা রয়েছে হিরে বা ‘ডায়মন্ড’ শব্দটি। এরপরেই চাহাল ধনশ্রীকে বলে বসেন, “জো আপ হামেশা ডিমান্ড করতে হো (অর্থাৎ যেটা তুমি সব সময় দাবি করে থাকো।)।” জবাবে ধনশ্রী বলেন, “কী?”
advertisement
ধনশ্রী অনুমান করতে পারেননি। ফলে যুজবেন্দ্র চাহাল ব্যাখ্যা করে বলেন যে, “যখনই আমাদের মধ্যে ঝগড়া হয়, তারপরেই তুমি কিছু না কিছু দাবি করে থাকো।” ধনশ্রী বলেন যে, “প্রত্যেক বার ঝগড়ার পর তিনি ক্ষমার দাবি জানান।” কিন্তু তিনি জিততে পারেননি। এরপর যুজবেন্দ্রকে প্রশ্ন করেন যে, কখন তিনি হিরে চেয়েছেন? পরে অবশ্য চাহাল স্পষ্ট করে দেন যে, “ধনশ্রী কখনওই হিরের জন্য দাবি জানাননি।”
যদিও এখনও পর্যন্ত কোনও জল্পনাতেই সীলমোহর দেননি ধনশ্রী কিংবা যুজবেন্দ্র। একাধিক প্রতিবেদনে দাবি করা হচ্ছে যে, সম্পর্কে নির্দিষ্ট কিছু ঝামেলার কারণেই নিজেদের পথ আলাদা করেছেন এই জুটি। দন্ত চিকিৎসক থেকে কোরিওগ্রাফার হয়েছিলেন ধনশ্রী। ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে জনপ্রিয় ভারতীয় ক্রিকেটারের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন। সুখেই সংসার করছিলেন তাঁরা। কিন্তু কিছু সময় ধরে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁদের সংসারে ভাঙনের জল্পনা ছড়িয়ে পড়েছে।
এদিকে রবিবার ক্রিকেটার যুজবেন্দ্র চাহাল নিজের ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে প্রয়াত শিল্পপতি রতন টাটার একটি উদ্ধৃতি ভাগ করে নিয়েছিলেন। সেই পোস্টে লেখা ছিল, “কেউ যদি আপনার মূল্য বুঝতে অক্ষম হন, তার উপর ভিত্তি করে আপনার মূল্য কমবে না। – রতন টাটা।”