সম্প্রতি একটি প্রোমোতে দেখা গিয়েছে, ক্লাসঘরে দুই ছাত্রের মধ্যে বিবাদ, সেই সময়ে এক ছাত্র বন্দুক তাক করে অন্য ছাত্রের দিকে। বলে, "আমার বাবার লাইসেন্স করানো বন্দুক।" ঠিক সেই সময়ে তিয়াসা ওরফে বিজ্ঞানের শিক্ষিকা ইন্দিরা সরকার ক্লাসে ঢুকে পরিস্থিতি সামাল দেয় এবং বন্দুকধারী ছাত্রকে থাপ্পড় মেরে 'উচিত শিক্ষা' দেয়। কিন্তু এই শিক্ষা কি আদৌ উচিত? সেই নিয়ে প্রশ্ন তুলল নীল ওরফে স্কুলের কর্ণধার বিক্রম। তার কথায় সায় দিয়ে ইন্দিরাকে ধমক সম্পূর্ণা লাহিড়ি ওরফে বিক্রমের দিদি সুহানার।
advertisement
আরও পড়ুন: নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকীর মেয়েকে দেখেছেন? 'এই' ভিডিও শেয়ার করার পরই চর্চার কেন্দ্রে সুন্দরী শোরা!
আরও পড়ুন: 'কানতারা' ছবির লক্ষ্মীলাভ ৪০০ কোটির বেশি, নায়ক পেলেন নামমাত্র, কার পারিশ্রমিক কত
সুহানার বক্তব্য, ''আমাদের স্কুলে টিচাররা স্টুডেন্টদের গায়ে হাত তোলে না।'' বিক্রম বলেন, ''আজকের পর মিস ইন্দিরা সরকার ফিউচার ড্রিমসে আর কোনও দিনও পড়াবে না।'' চাকরির প্রথম দিনেই ছাত্রের গালে চড় মেরে বিপাকে পড়ে বাংলা মিডিয়াম থেকে পড়ে আসা, ছোট শহরের ইন্দিরা? শুরুতেই কি শেষ?
কিন্তু ইন্দিরা চুপ করে থাকার পাত্রী নয়। তাই কর্ণধারদের সামনে গলা তুলে ইন্দিরার প্রতিবাদ, ''আমি বাংলা মিডিয়াম, আমি এভাবেই শিক্ষা দেব।'' আর সেখানেই প্রশ্ন জাগে, কোন ধরনের শিক্ষা প্রয়োজন পড়ুয়াদের জন্য?