‘দ্য ওয়্যার’-এ নিজের অভিনয়ের জন্যই সর্বাধিক জনপ্রিয় ছিলেন তিনি। পরে ‘ইট: চ্যাপ্টার টু, ‘ট্যাঞ্জেরিন’, ‘সিনস্টার’, ‘সিনস্টার ২’, স্পাইক লির ‘ওল্ডবয়’ রিমেক এবং দ্য ব্ল্যাক ফোন এবং এর সিক্যুয়েল সহ আরও অনেক ছবি। ‘দ্য ব্ল্যাক ফোন ২’-তাঁর অভিনীত শেষ ছবি। তাঁর সেরা ছবির মধ্যে রয়েছে প্রম নাইট (২০০৮), সিনিস্টার (২০১২), সিনিস্টার ২ (২০১৫), ট্যানজারিন (২০১৫), মিস্টার রাইট (২০১৫), ইট চ্যাপ্টার টু (২০১৯), দ্য ব্ল্যাক ফোন (২০২১) এবং আসন্ন ব্ল্যাক ফোন ২ (২০২৫)।
advertisement
র্যানসোনের মৃত্যুর মাত্র কয়েকদিন আগে তাঁর স্ত্রী জেমি ম্যাকফি সোশ্যাল মিডিয়ায় ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স অন মেন্টাল ইলনেস (NAMI) এর সমর্থনে একটি তহবিল সংগ্রহের অনুষ্ঠান শেয়ার করেছিলেন। তাঁদের দু-টি সন্তান রয়েছে। ২০২১ সালে র্যানসোন জানিয়েছিলেন যে তিনি শৈশবে যৌন নির্যাতনের শিকার। তিনি ১৯৯২ সালে মেরিল্যান্ডের ফিনিক্সে গৃহশিক্ষকের দ্বারা নির্যাতিত হন। এই আঘাতই তাঁকে মদ্যপান ও হেরোইনের নেশার দিকে ঠেলে দেয়। র্যানসোন জানান, ২০০৬ সালে তিনি মাদকাসক্ত হয়ে পড়েন। কী কারণে তাঁর মৃত্যু, তদন্ত চলছে।
