এএনআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সুনীলজানান, জামাইকে কুকথা বললে গোটা পরিবারের গায়ে লাগে। তিনি বলেন, ‘রাহুল আমাকে হামেশাই বলত, বাবা, ব্যাট আমার হয়ে কথা বলবে। এসব ট্রোলকে ও খুব একটা পাত্তা দেয় না’। তবে রাহুল পাত্তা না দিলেও সুনীলের কষ্ট হয়। সে কথা খোলাখুলিই স্বীকার করেন অভিনেতা। সুনীল বলেন, ‘রাহুলের উপর ক্রিকেট অনুরাগীদের ভালবাসা, নির্বাচকদের আস্থা এবং অধিনায়কের বিশ্বাস রয়েছে। আসলে এইসব ট্রোল রাহুল বা আথিয়াকে যতটা না কষ্ট দেয় তার ১০০ গুণ বেশি কষ্ট পাই আমি’।
advertisement
আরও পড়ুন: রূপে ঐশ্বর্যকে দশ গোল! ১৭ বছর ধরে বলিউড থেকে নিখোঁজ, আজ কোথায় সেই সুন্দরী নায়িকা
আরও পড়ুন: এ কী চেহারা সুনিধির! রণদীপের পার্টিতে গায়িকাকে দেখে আঁতকে উঠলেন সকলে, কী হল তাঁর
শুধু ট্রোলিং নয়, সুন্দর মুহূর্তগুলোও সুনীলের মনে সদা ভাস্বর। সে কথাই জানালেন সাক্ষাৎকারে। আথিয়া যখন প্রথমবার রাহুলের সঙ্গে তাঁর পরিচয় করিয়ে দেয়, সেই মুহূর্তটা তিনি কোনও দিন ভুলতে পারবেন না। সুনীল ক্যামেরার সামনে তাঁর প্রথম শট দেওয়ার অনুভূতির সঙ্গে তুলনা করেছেন সেই মুহূর্তকে। অভিনেতার কথায়, ‘প্রথমবার যখন ফিল্মের সেটে গিয়ে অদ্ভুত অনুভূতি হয়েছিল। বলা ভাল ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। ৩০ বছর পর রজনীকান্ত স্যরের সঙ্গে শ্যুটিংয়ের সময়ও প্রচণ্ড নার্ভাস ছিলাম। বাড়িতে আথিয়া যখন রাহুলকে প্রথমবার দেখা করাতে নিয়ে এসেছিল, সেই একই অনুভূতি, কী করা উচিত বুঝে উঠতে পারছিলাম না’।
সুনীল শেঠি মূলত অ্যাকশন হিরো হিসেবেই পরিচিত। নয়ের দশকে একের পর এক হিট ছবি উপহার দিয়েছেন। মোহরা, বর্ডার, ধড়কন তো আছেই, হেরা ফেরি, ইয়ে তেরা ঘর ইয়ে মেরা ঘর-এর মতো কমেডি ছবিতেও তিনি সমান সাবলীল। ওয়েলকাম টু দ্য জঙ্গল (ওয়েলকাম ৩) এবং হেরা ফেরি ৩ সহ বেশ কয়েকটি সিনেমার কাজ চলছে আপাতত।