সেই ওয়েব সিরিজের শ্যুটিংই আপাতত শেষ করে ফেলেছেন সৃজিত৷ আর এই ওয়েব সিরিজের শ্যুটিং শেষে একটু যেন বেশি ইমোশনাল হয়ে পড়লেন পরিচালক ৷ আর হবেন নাই বা কেন? সেই ছোটবেলা থেকে সে গল্পকে বইয়ের মধ্যে দিয়ে চোখের সামনে নিয়ে আসা, সেই গল্পগুলোই এখন ক্যামেরার ফ্রেমে ! আর সেই কথাই যেন সৃজিত লিখে ফেললেন সোশ্যাল মিডিয়ায় ৷ কীভাবে শ্যুটিংয়ে নিজের কিশোর বেলাকে পাশে দেখতে পেলেন, তাই যেন ফুটে উঠল সৃজিতের লেখায় ৷
advertisement
তা ঠিক কী লিখলেন সৃজিত?
সোশ্যাল মিডিয়ায় সৃজিত লিখলেন, ‘এই নিয়ে ১৭টা ছবি বানিয়ে ফেলেছি ৷ ভবিষ্যতে আরও হয়তো বানাবো ৷ তবে ফেলুদা ফেরতের শ্যুটিংয়ের শেষ দিনে এসে মনে হচ্ছে, এই ছবির তৈরি করার সময় সবচেয়ে বেশি এনজয় করেছি ৷ আর এর নেপথ্যের আসল কারণটা হল, রোজ শ্যুটিংয়ের সময় আমার ঠিক পাশে একটা ১৫ বছরের কিশোরকে দেখতে পেতাম ৷ সে মোনিটারের দিকে তাকিয়ে থাকত, ফ্রেম দেখত, কখনও হাসত, কখনও বিরক্ত হতো, কখনও আবার পিঠ চাপড়ে বাহবা দিত ৷ সে আমাকে সেই পুরনো দিনে ফিরিয়ে নিয়ে যেত, যখন হাতে ফেলুদার নতুন বই আর নতুন বইয়ের গন্ধ ...কিন্তু যেই না আমি শ্যুটিং শেষ করলাম, সেই ছেলেটা ভ্যানিশ !’
সৃজিতের এই ওয়েব সিরিজে ফেলুদার চরিত্রে দেখা যাবে টোটা রায়চৌধুরীকে ৷ তোপসের চরিত্রে কল্পন মিত্র আর লাল মোহন বাবুর চরিত্রে দেখা যাবে অনির্বাণ চক্রবর্তীকে ৷
দেখুন সৃজিতের আবেগঘন সেই পোস্ট---
