নিজের Twitter হ্যাণ্ডেল একটি ট্যুইট করেন সোনু। সেখানেই তিনি জানান অক্সিজেন ব্যবহার করতে গেলে কী কী কাজ করা প্রয়োজন। ট্যুইটে সোনু লেখেন, "অক্সিজেন কনসেনট্রেটর ব্যবহারের সময়ে প্রয়োজন ঘরের জানলা-দরজা খোলা রাখা। পাশাপাশি ঘরের এয়ার কণ্ডিশন মেশিনগুলো বন্ধ রাখাও দরকার।" উপদেশ দেওয়ার পাশপাশি তিনি যে সব সময়ে সকলের পাশে দাঁড়াতে প্রস্তুত, তাও লিখতে ভোলেননি সোনু।
advertisement
https://twitter.com/SonuSood/status/1388792015886766082?s=20
সোনুর ট্যুইট কার্যত মানুষের জিজ্ঞাস্যে ভরে যায়। বিভিন্ন মানুষ তাঁকে হাসপাতালের বেড এবং অক্সিজেনের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করেন৷ কোথায় কী ভাবে অক্সিজেন পাওয়া যেতে পারে, তা নিয়েও সোনুর কাছে একাধিক প্রশ্ন ভেসে আসে। সোনু নিজে দ্বিতীয় তরঙ্গের সময়ে অক্সিজেন সমস্যা মেটানোর চেষ্টা করছেন। বিভিন্ন জায়গায় সিলিন্ডার জোগাড় করার দায়িত্ব নিয়েছেন তিনি। Twitter-এ তা নিয়েও লিখতে ভোলেননি সোনু। তিনি বলেন, "যে সময়ে মানুষ হাসপাতালে একটা বেডের জন্য ছটফট করছে, সেই সময়ে আমাদের ঘুমানো উচিত নয়।" এর পাশাপাশি তিনি এও বলেন এই সময় মানুষকে তার প্রাণদায়ী শ্বাসবায়ু পৌঁছে দেওয়া ও প্রয়োজনীয় বেডের ব্যবস্থা করা, ১০০ কোটি টাকার ছবিতে কাজ করার চেয়ে কোনও অংশে কম নয়।
প্রসঙ্গত, তিনি নিজেও আক্রান্ত হয়েছিলেন করোনায়। এপ্রিল মাসের ১৭ তারিখ তিনি করোনা পজিটিভ হন। আক্রান্ত হয়েছিল তাঁর পরিবারও। নিজেকে কোয়ারেন্টাইনে রেখেছিলেন সোনু। তবে এপ্রিলের ২৩ তারিখই তার রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। ট্যুইট করে সে কথা জানাতেও ভোলেননি সোনু।